ঢাকা ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আজীবন সম্মাননা পেলেন বিশ্বনন্দিত যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ এবং কিংবদন্তী অভিনেত্রী আনোয়ারা শ্রেষ্ঠ নায়ক সজল শ্রেষ্ঠ নায়িকা পরীমণি Logo শীর্ষ সন্ত্রাসীদের যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিচ্ছে ঢাকা! Logo গুজব ও শঙ্কায় সারাদেশ Logo গোলাম মাওলা সেতু দ্রুত নির্মাণের দাবি: জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন Logo শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে প্রসাশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo ‘আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের নেতৃত্ব দেবে রাজপথে থাকা তরুণেরা’ Logo ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, দুই ঘন্টা চলাচল বন্ধ Logo সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ট্রাকের চাবি পেলেন তিমন চৌধুরী Logo ইসলামপুরে জাংক ফুড বিরোধী ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত Logo গোলাপগঞ্জে অপরাধ দমনে সক্রিয় পুলিশ, এক মাসে ১৫ মামলা নিস্পত্তি

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩৫৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

আপডেট সময় :

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।