ঢাকা ০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

ইসলামপুর সাপধরী কোদালধোঁয়া নদী ভাঙ্গন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসলামপুর উপজেলা ৪নং সাপধরী ইউনিয়নের কটাপুর বাজার, কোদালধোঁয়া থেকে রাজারপুর রায়েরপাড়া পর্যন্ত নদীটির দক্ষিণ পয়েন্টের যমুনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গন রোধের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৮জুলাই) সকালে কটাপুর,কোদাল ধোঁয়া, রাজাপুর, রায়ের পাড়া ও জিগাতলা এলাবাসীর আয়োজনে ভাঙ্গন কবলিত কোদালধোঁয়া ঘাটে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বকুল খান, মাসুদ মাস্টার, রহমান, শহিদ মন্ডল, হামিদুল ইসলামসহ এলাকাবাসী বলেন, সাপধরী কটাপুর ভায়া কোদালধোঁয়া হয়ে আইড়মারী পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকায় যমুনা ভাঙ্গন তীব্র আকার ধরণ করেছে। নদী ভাঙনে ঘরবাড়ি, ফসলী জমি নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। ভাঙন রোধে এখনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা না নিলে সাপধরী ইউনিয়নের কটাপুর, কোদাধোঁয়া, দক্ষিণ কোদাল ধোঁয়া, আইড়মারী, জিগাতলা, ভাংবাড়ীসহ ৫টি গ্রামের ৬টি শিক্ষ প্রতিষ্ঠান, ২টি ইদগাহ মাঠ, ব্রিজ-কালভার্টসহ ২০ হাজার মানুষের চলাচল, বসতবাড়ি, হাজার হাজার একর ফসলি জমি নদী গর্ভে চলে যাবে।
তাই এলাকাবাসী ভাঙ্গনরোধে ইসলামপুর উপজেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিকট জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ইসলামপুর সাপধরী কোদালধোঁয়া নদী ভাঙ্গন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

আপডেট সময় :

ইসলামপুর উপজেলা ৪নং সাপধরী ইউনিয়নের কটাপুর বাজার, কোদালধোঁয়া থেকে রাজারপুর রায়েরপাড়া পর্যন্ত নদীটির দক্ষিণ পয়েন্টের যমুনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গন রোধের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৮জুলাই) সকালে কটাপুর,কোদাল ধোঁয়া, রাজাপুর, রায়ের পাড়া ও জিগাতলা এলাবাসীর আয়োজনে ভাঙ্গন কবলিত কোদালধোঁয়া ঘাটে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বকুল খান, মাসুদ মাস্টার, রহমান, শহিদ মন্ডল, হামিদুল ইসলামসহ এলাকাবাসী বলেন, সাপধরী কটাপুর ভায়া কোদালধোঁয়া হয়ে আইড়মারী পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকায় যমুনা ভাঙ্গন তীব্র আকার ধরণ করেছে। নদী ভাঙনে ঘরবাড়ি, ফসলী জমি নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। ভাঙন রোধে এখনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা না নিলে সাপধরী ইউনিয়নের কটাপুর, কোদাধোঁয়া, দক্ষিণ কোদাল ধোঁয়া, আইড়মারী, জিগাতলা, ভাংবাড়ীসহ ৫টি গ্রামের ৬টি শিক্ষ প্রতিষ্ঠান, ২টি ইদগাহ মাঠ, ব্রিজ-কালভার্টসহ ২০ হাজার মানুষের চলাচল, বসতবাড়ি, হাজার হাজার একর ফসলি জমি নদী গর্ভে চলে যাবে।
তাই এলাকাবাসী ভাঙ্গনরোধে ইসলামপুর উপজেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিকট জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।