ঢাকা ০২:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

এভারেস্ট জয়ী আরেক বীর বাংলাদেশি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ ২২৮ বার পড়া হয়েছে

এভারেস্ট জয়ী বাবর আলী

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

২০১২ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী নিশাত মজুমদার এভারেস্ট জয় করে বাংলাদেশের লালসবুজের পতাকা উড়িয়ে ছিলেন। তারপর আরও ৪ বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন।

এবার পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ের সুখবর দিলেন বাবর আলী। রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন আলী। এ তথ্য নিশ্চিত করেন অভিযানের প্রধান সমন্বয়ক ফরহান জামান।

হিমালয়ের পর্বতের শীতিধার ১৫ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে চূড়া জয়ের জন্য বাবর আলী রওনা দিয়েছিলেন ১ এপ্রিল। রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় সেখানে পৌছে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ান।

জানা গেছে, বাবরের আসল লক্ষ্য লোৎসেও। এটি এভারেস্ট লাগোয়া পৃথিবীর চতুর্থ শীর্ষ পর্বত। রোববার ক্যাম্প-৪ এ নেমে মাঝরাতে আবারও শুরু করবেন দ্বিতীয় লক্ষ্যের যাত্রা। পরিবেশ অনুকূলে থাকলে ভোরে পৌঁছে যাবেন সেই চূড়ায়।

এ লোৎসেতে ইতোপূর্বে কোনো বাংলাদেশি সামিট করেননি এবং কোনো বাংলাদেশি একই অভিযানে দুইটি আট হাজারী শৃঙ্গ চড়েননি। বাবার আলী বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনার যাত্রা শুরু করবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

এভারেস্ট জয়ী আরেক বীর বাংলাদেশি

আপডেট সময় : ১২:১৮:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

 

২০১২ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী নিশাত মজুমদার এভারেস্ট জয় করে বাংলাদেশের লালসবুজের পতাকা উড়িয়ে ছিলেন। তারপর আরও ৪ বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন।

এবার পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ের সুখবর দিলেন বাবর আলী। রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন আলী। এ তথ্য নিশ্চিত করেন অভিযানের প্রধান সমন্বয়ক ফরহান জামান।

হিমালয়ের পর্বতের শীতিধার ১৫ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে চূড়া জয়ের জন্য বাবর আলী রওনা দিয়েছিলেন ১ এপ্রিল। রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় সেখানে পৌছে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ান।

জানা গেছে, বাবরের আসল লক্ষ্য লোৎসেও। এটি এভারেস্ট লাগোয়া পৃথিবীর চতুর্থ শীর্ষ পর্বত। রোববার ক্যাম্প-৪ এ নেমে মাঝরাতে আবারও শুরু করবেন দ্বিতীয় লক্ষ্যের যাত্রা। পরিবেশ অনুকূলে থাকলে ভোরে পৌঁছে যাবেন সেই চূড়ায়।

এ লোৎসেতে ইতোপূর্বে কোনো বাংলাদেশি সামিট করেননি এবং কোনো বাংলাদেশি একই অভিযানে দুইটি আট হাজারী শৃঙ্গ চড়েননি। বাবার আলী বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনার যাত্রা শুরু করবেন।