ঢাকা ১১:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

কাঁঠালিয়ায় অধ্যক্ষের বিরুদ্বে মিথ্যা অপপ্রচারের অভিযোগ

কাঁঠালিয়া (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ২০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি উপজেলা শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠ মনস্বিতা মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ একেএম কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেইসবুকে) মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
মাসুম বিল্লাহ নামের একটি ফেইসবুক আইডি দিয়ে অধ্যক্ষকে আওয়ামী লীগের ট্যাগ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মানহানিকর পোষ্ট দিচ্ছেন।
পোস্টে মাসুম বিল্লাহ লেখেন নিয়োগ বানিজ্য’র হোতা এবং অবৈধ নিয়োগকারী।
অধ্যক্ষ একেএম কামরুজ্জামান বলেন, কলেজের গভণিংবডির সভাপতি এবং নিয়োগ বোর্ড শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগ দেন। এখানে অধ্যক্ষের একার কিছু করার সুযোগ নেই। এখন এনটিআরসির মাধ্যমে নিয়োগ হয়। আওয়ামী লীগের আমলে এমপি উপজেলা চেয়ারম্যান বা দলীয় কোন নেতা কলেজ পরিদর্শনে আসলে সেখানে অধ্যক্ষের উপস্থিত থাকতে হয়। আমার দূর্নীতি বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ থাকলে উপজেলা দূনীর্তি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়া যায় না। কলেজের লেখা পড়ার মান ভালো হওয়ায় জেলাও উপজেলায় শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান হয়েছি। তিনি আরো বলেন, এখানে যোগদানের পর কলেজে ব্যাপক উন্নয়ণ হয়েছে। উন্নয়ণ কাজ করতে গিয়ে অনেকের সাথে যোগাযোগ করতে হয়েছে। এতে ইর্ষান্বিত হয়ে ফেইস বুকে এসব পোষ্ট দেওয়া।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কাঁঠালিয়ায় অধ্যক্ষের বিরুদ্বে মিথ্যা অপপ্রচারের অভিযোগ

আপডেট সময় :

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি উপজেলা শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠ মনস্বিতা মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ একেএম কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেইসবুকে) মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
মাসুম বিল্লাহ নামের একটি ফেইসবুক আইডি দিয়ে অধ্যক্ষকে আওয়ামী লীগের ট্যাগ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মানহানিকর পোষ্ট দিচ্ছেন।
পোস্টে মাসুম বিল্লাহ লেখেন নিয়োগ বানিজ্য’র হোতা এবং অবৈধ নিয়োগকারী।
অধ্যক্ষ একেএম কামরুজ্জামান বলেন, কলেজের গভণিংবডির সভাপতি এবং নিয়োগ বোর্ড শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগ দেন। এখানে অধ্যক্ষের একার কিছু করার সুযোগ নেই। এখন এনটিআরসির মাধ্যমে নিয়োগ হয়। আওয়ামী লীগের আমলে এমপি উপজেলা চেয়ারম্যান বা দলীয় কোন নেতা কলেজ পরিদর্শনে আসলে সেখানে অধ্যক্ষের উপস্থিত থাকতে হয়। আমার দূর্নীতি বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ থাকলে উপজেলা দূনীর্তি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়া যায় না। কলেজের লেখা পড়ার মান ভালো হওয়ায় জেলাও উপজেলায় শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান হয়েছি। তিনি আরো বলেন, এখানে যোগদানের পর কলেজে ব্যাপক উন্নয়ণ হয়েছে। উন্নয়ণ কাজ করতে গিয়ে অনেকের সাথে যোগাযোগ করতে হয়েছে। এতে ইর্ষান্বিত হয়ে ফেইস বুকে এসব পোষ্ট দেওয়া।