ঢাকা ০৮:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

কারামুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল-খসরু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৫৫৮ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টা নাগাদ কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

এর আগে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে জামিন দেন আদালত।

গত ২৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয়ে সাড়ে তিন মাস ধরে কারাগারে ছিলেন মির্জা ফখরুল। আর ২ নভেম্বর থেকে কারাগারে ছিলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার পৃথক আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের বিএনপির এই দুই নেতার জামিন মঞ্জুর করেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ২৮ অক্টোবর এবং এর পরের সংঘর্ষ ও সহিংসতাকে কেন্দ্র করে ১১টি মামলা হয়। এর আগে ১০টিতে তিনি জামিন পান। অন্যদিকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা হয়। এর আগে তিনি ৯টি মামলায় জামিন পান। দলের দুই শীর্ষ নেতাই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন পেয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কারামুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল-খসরু

আপডেট সময় :

 

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টা নাগাদ কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

এর আগে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে জামিন দেন আদালত।

গত ২৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয়ে সাড়ে তিন মাস ধরে কারাগারে ছিলেন মির্জা ফখরুল। আর ২ নভেম্বর থেকে কারাগারে ছিলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার পৃথক আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের বিএনপির এই দুই নেতার জামিন মঞ্জুর করেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ২৮ অক্টোবর এবং এর পরের সংঘর্ষ ও সহিংসতাকে কেন্দ্র করে ১১টি মামলা হয়। এর আগে ১০টিতে তিনি জামিন পান। অন্যদিকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা হয়। এর আগে তিনি ৯টি মামলায় জামিন পান। দলের দুই শীর্ষ নেতাই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন পেয়েছেন।