ঢাকা ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, এলাকাবাসী মানববন্ধন

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৩১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে জি আর পি থানার অফিসার ইনচার্জ লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী। আজ বুধবার (২ জুলাই) দুপুর বারোটায় কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন চত্বর থেকে মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ করে।
বক্তারা বলেন, কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসি লিটন মিয়া রেললাইনের দুই পাশে মাদকের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। একইসাথে টিকিট কালোবাজারী, ট্রেনে বিনা টিকিটে যাত্রী পরিবহনের সাথে তিনি জড়িত। রেললাইনের পাশে ব্যক্তি মালিকানাধীন নিজস্ব সম্পত্তিতে গাছ কাটলেও কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে উপসহকারী প্রকৌশলী আনিসুজ্জামান রাজনকে সাথে নিয়ে ওসি লিটন সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ভয় ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায় করে। এ নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর রেলওয়ে থানার ওসি লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। দ্রুত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবী জানান এলাকাবাসি।
এ সময় ভুক্তভোগী দীন ইসলাম, কমলা বেগম, ফারুক মিয়া, দেলোয়ার হোসেন দুলাল, নাজমুলসহ আরো অনেকে এলাকার স্থানীয়রা বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, এলাকাবাসী মানববন্ধন

আপডেট সময় :

কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে জি আর পি থানার অফিসার ইনচার্জ লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী। আজ বুধবার (২ জুলাই) দুপুর বারোটায় কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন চত্বর থেকে মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ করে।
বক্তারা বলেন, কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসি লিটন মিয়া রেললাইনের দুই পাশে মাদকের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। একইসাথে টিকিট কালোবাজারী, ট্রেনে বিনা টিকিটে যাত্রী পরিবহনের সাথে তিনি জড়িত। রেললাইনের পাশে ব্যক্তি মালিকানাধীন নিজস্ব সম্পত্তিতে গাছ কাটলেও কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে উপসহকারী প্রকৌশলী আনিসুজ্জামান রাজনকে সাথে নিয়ে ওসি লিটন সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ভয় ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায় করে। এ নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর রেলওয়ে থানার ওসি লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। দ্রুত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবী জানান এলাকাবাসি।
এ সময় ভুক্তভোগী দীন ইসলাম, কমলা বেগম, ফারুক মিয়া, দেলোয়ার হোসেন দুলাল, নাজমুলসহ আরো অনেকে এলাকার স্থানীয়রা বক্তব্য রাখেন।