ঢাকা ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

কেন কনস্টেবল সহকর্মীকে করে মারলেন?

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৭:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪ ২৪৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ঢাকা বারিধারার কূটনৈতিক জোনে কর্তব্যরত পুলিশ কনস্টেবল কাউসার আলী তারই সহযোগী মনিরুল ইসলামকে গুলি করেন এবং তাতে তার মৃত্যু হয়েছে। গুলশান থানা পুলিশ জানায়, ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে ডিউটিরত কনস্টেবল গুলি করে হত্যার ঘটনায় কাউসার আলীকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার (৮ জুন) রাত পৌনে নাগাদ ঘটনা। এ সময় জাপান দূতাবাসের গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেনও গুলিবিদ্ধ হন। সাজ্জাদের শরীরে তিন রাউন্ড গুলি বিদ্ধ হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার নিহতর বড় ভাই মামলা করেছেন। কনস্টেবল কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে কিছু গুলির খোসা ও ২০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।

কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিকভাবে হত্যাকান্ডের কারণ জানা যাবে। ঘটনার পর কাউসার তার অস্ত্রটা রেখে ঘটনাস্থলের আশপাশে ঘোরাফেরা করছিলেন। তখন তাকে আটক করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কেন কনস্টেবল সহকর্মীকে করে মারলেন?

আপডেট সময় : ০৩:৪৭:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪

 

ঢাকা বারিধারার কূটনৈতিক জোনে কর্তব্যরত পুলিশ কনস্টেবল কাউসার আলী তারই সহযোগী মনিরুল ইসলামকে গুলি করেন এবং তাতে তার মৃত্যু হয়েছে। গুলশান থানা পুলিশ জানায়, ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে ডিউটিরত কনস্টেবল গুলি করে হত্যার ঘটনায় কাউসার আলীকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার (৮ জুন) রাত পৌনে নাগাদ ঘটনা। এ সময় জাপান দূতাবাসের গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেনও গুলিবিদ্ধ হন। সাজ্জাদের শরীরে তিন রাউন্ড গুলি বিদ্ধ হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনার নিহতর বড় ভাই মামলা করেছেন। কনস্টেবল কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে কিছু গুলির খোসা ও ২০ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।

কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিকভাবে হত্যাকান্ডের কারণ জানা যাবে। ঘটনার পর কাউসার তার অস্ত্রটা রেখে ঘটনাস্থলের আশপাশে ঘোরাফেরা করছিলেন। তখন তাকে আটক করা হয়।