ঢাকা ০৯:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

জাতীয় ঈদগাহে মানব ঢল

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৪৮৭ বার পড়া হয়েছে

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করেন। : ছবি সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর বৃহস্পতিবার (১১এপ্রিল) ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় ঈদগাহে।

এছাড়া জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫টি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয় ঈদগাহ ঘিরে ছিলো কঠোর নিরাপত্তা। ঢাকার মানুষ যখন নতুন পায়জামা-পাঞ্জাবি পড়ে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে যাচ্ছে, তখন এসব মুসল্লিদের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে হাজারো মুসল্লি জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশ করেন

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সাড়ে আটটায়। কিন্তু পৌনে সাতটা থেকেই লাইন দাঁড়িয়ে মুসল্লিরা ঈদগাহে প্রবেশ করতে শুরু করেন।

এক পর্যায়ে মুসল্লিদের লাইন পল্টন মোড ছাড়িয়ে যায়। দীর্ঘ ক্ষণ লাইনে দাড়িয়ে বহু মুসল্লি বিরক্তি প্রকাশ করেন।

মুসল্লিদের অনেকেই সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে ঈদ জামাতে অংশ নিতে ছুটে এসেছেন।

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে এক সঙ্গে ছুটে এসেছেন ১১ বন্ধু।

জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশের অপেক্ষায় মুসল্লিরা

জাতীয় ঈদগাহে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনসহ সর্বস্তরের মানুষ ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন।

ঈদ জামায়াতে প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিসভার সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কূটনৈতিকবৃন্দ এবং পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন ঈদের নামাজ পরিচালনা করেন।

নামাজ শেষে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি এবং জনগণ তথা মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জাতীয় ঈদগাহে মানব ঢল

আপডেট সময় :

 

দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর বৃহস্পতিবার (১১এপ্রিল) ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় ঈদগাহে।

এছাড়া জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫টি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয় ঈদগাহ ঘিরে ছিলো কঠোর নিরাপত্তা। ঢাকার মানুষ যখন নতুন পায়জামা-পাঞ্জাবি পড়ে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে যাচ্ছে, তখন এসব মুসল্লিদের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে হাজারো মুসল্লি জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশ করেন

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সাড়ে আটটায়। কিন্তু পৌনে সাতটা থেকেই লাইন দাঁড়িয়ে মুসল্লিরা ঈদগাহে প্রবেশ করতে শুরু করেন।

এক পর্যায়ে মুসল্লিদের লাইন পল্টন মোড ছাড়িয়ে যায়। দীর্ঘ ক্ষণ লাইনে দাড়িয়ে বহু মুসল্লি বিরক্তি প্রকাশ করেন।

মুসল্লিদের অনেকেই সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে ঈদ জামাতে অংশ নিতে ছুটে এসেছেন।

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে এক সঙ্গে ছুটে এসেছেন ১১ বন্ধু।

জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশের অপেক্ষায় মুসল্লিরা

জাতীয় ঈদগাহে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনসহ সর্বস্তরের মানুষ ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন।

ঈদ জামায়াতে প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিসভার সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কূটনৈতিকবৃন্দ এবং পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন ঈদের নামাজ পরিচালনা করেন।

নামাজ শেষে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি এবং জনগণ তথা মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।