ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

ঢাকায় যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার বিষয়ক রাষ্ট্রদূত এলেনর স্যান্ডার্স

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ২৬৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার বিষয়ক রাষ্ট্রদূত এলেনর স্যান্ডার্স ঢাকায় এসেছেন। বাংলাদেশ সফরে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র ইস্যুতে তিনি আলোচনা করবেন। গত সোমবার ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে যুক্তরাজ্য আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের অ্যাজেন্ডাকে সমর্থন করেছে। বাংলাদেশে তার তিনদিনের সফরে মানবাধিকার রাষ্ট্রদূত ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা, মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতা নিয়ে সরকারের উপদেষ্টা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে সাড়াদান ও সুরক্ষা কার্যক্রম তদারকি করতে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরও পরিদর্শন করবেন এলেনর স্যান্ডার্স। এলেনর স্যান্ডার্স বলেন, আমার সফরের মাধ্যমে, আমরা জবাবদিহিতা এবং ন্যায়বিচার, ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, লিঙ্গ সমতা এবং শ্রম অধিকারের মতো বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক বিষয়গুলোতে যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ সহযোগিতা আরও জোরদার করার আশা রাখি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঢাকায় যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার বিষয়ক রাষ্ট্রদূত এলেনর স্যান্ডার্স

আপডেট সময় :

যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার বিষয়ক রাষ্ট্রদূত এলেনর স্যান্ডার্স ঢাকায় এসেছেন। বাংলাদেশ সফরে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র ইস্যুতে তিনি আলোচনা করবেন। গত সোমবার ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে যুক্তরাজ্য আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের অ্যাজেন্ডাকে সমর্থন করেছে। বাংলাদেশে তার তিনদিনের সফরে মানবাধিকার রাষ্ট্রদূত ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা, মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতা নিয়ে সরকারের উপদেষ্টা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে সাড়াদান ও সুরক্ষা কার্যক্রম তদারকি করতে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরও পরিদর্শন করবেন এলেনর স্যান্ডার্স। এলেনর স্যান্ডার্স বলেন, আমার সফরের মাধ্যমে, আমরা জবাবদিহিতা এবং ন্যায়বিচার, ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, লিঙ্গ সমতা এবং শ্রম অধিকারের মতো বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক বিষয়গুলোতে যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ সহযোগিতা আরও জোরদার করার আশা রাখি।