তেল-গ্যাস উত্তোলনে বিদেশি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করতে পারে: প্রধানমন্ত্রীর

- আপডেট সময় : ১২:০৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৩৮১ বার পড়া হয়েছে
সবার সঙ্গে বন্ধুত্বের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলার পাশাপাশি নিশ্চিত হয়েছে সমুদ্রসীমা
সুনীল অর্থনীতি বাস্তবায়নে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার
২০১২ সালে ভারত, মিয়ানমারের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেই সমুদ্রে
বিশাল সমুদ্র সীমা অর্জন করেছে বাংলাদেশ
সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে পারেন। আমরা চাই তেল, গ্যাসের সঠিক ব্যবহার। বিশাল সমুদ্রসীমার সম্পদ ব্যবহার করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতি করাই সরকারের লক্ষ্য। সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
সবার সঙ্গে বন্ধুত্বের পররাষ্ট্রনীতি মেনে চলার পাশাপাশি নিশ্চিত হয়েছে সমুদ্রসীমা। সুনীল অর্থনীতি বাস্তবায়নে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘দ্য টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোন অ্যাক্ট-১৯৭৪’র সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের যে বিশাল সমুদ্রসীমা রয়েছে, সেখানে আমাদের কোনো অধিকার ছিল না। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যা করে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় আসা ব্যক্তিরা ২১ বছর সমুদ্রসীমার অধিকার নিয়ে কেউ কথা বলেনি।
২০১২ সালে ভারত, মিয়ানমারের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেই সমুদ্রে বিশাল সমুদ্র সীমা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। যা দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখবে। ভারত মহাসাগর, বঙ্গোপসাগর শান্তিপূর্ণ বাণিজ্য পথ হিসেবেই যেনো অব্যাহত থাকে। পররাষ্ট্রনীতি মেনেই সমুদ্র সম্পদ আহরণে সচেষ্ট থাকবো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি বিভাগে মেরিন একাডেমি করা হবে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার উন্নয়নে নানা ধরণের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ব্লু ইকোনমি যাতে ব্যবহার করতে উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ভৌগলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে।