ঢাকা ০২:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দেশের মানুষকে ইলিশ না খাইয়ে রপ্তানি নয় : মৎস্য উপদেষ্টা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৫০০ বার পড়া হয়েছে

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, দেশবাসী ইলিশ খেতে পাবে না আর বিদেশে রপ্তানি হবে, এটা হতে পারে না। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে।

দেশের মানুষকে না খাইয়ে ইলিশ বাইরে পাঠানো আমি কোনোভাবেই অনুমোদন দিই না।
রোববার (১১ আগস্ট) সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

দায়িত্ব নিয়েই এ উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ইলিশের দাম যেন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে, সে বিষয়েও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ফরিদা আখতার বলেন, ইলিশ রপ্তানির চাইতে আমাদের বেশি চেষ্টা করতে হবে দেশের মানুষ যেন ইলিশ মাছটা পায়। এবং সেটার দামটা অহেতুকভাবে বাড়ানো কোনোভাবেই যুক্তিসংগত নয়। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে, এরপর রপ্তানি হবে।

সিন্ডিকেট চাঁদাবাজির কারণে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে সকল খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করতে হবে। সেইসঙ্গে বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়ালে দাম কমে আসবে। এজন্য সরবরাহ বাড়াতে হবে। ডিম, দুধ, মাছ ইত্যাদি জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি ইলিশ কিনতে গুনতে হয়েছে হাজার থেকে ১৫০০ টাকা। সরকার বিদায়ের পর সেই দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি দুইশ থেকে আড়াইশ টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেশের মানুষকে ইলিশ না খাইয়ে রপ্তানি নয় : মৎস্য উপদেষ্টা

আপডেট সময় :

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, দেশবাসী ইলিশ খেতে পাবে না আর বিদেশে রপ্তানি হবে, এটা হতে পারে না। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে।

দেশের মানুষকে না খাইয়ে ইলিশ বাইরে পাঠানো আমি কোনোভাবেই অনুমোদন দিই না।
রোববার (১১ আগস্ট) সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

দায়িত্ব নিয়েই এ উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ইলিশের দাম যেন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে, সে বিষয়েও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ফরিদা আখতার বলেন, ইলিশ রপ্তানির চাইতে আমাদের বেশি চেষ্টা করতে হবে দেশের মানুষ যেন ইলিশ মাছটা পায়। এবং সেটার দামটা অহেতুকভাবে বাড়ানো কোনোভাবেই যুক্তিসংগত নয়। আগে দেশকে গুরুত্ব দিতে হবে, এরপর রপ্তানি হবে।

সিন্ডিকেট চাঁদাবাজির কারণে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে সকল খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করতে হবে। সেইসঙ্গে বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়ালে দাম কমে আসবে। এজন্য সরবরাহ বাড়াতে হবে। ডিম, দুধ, মাছ ইত্যাদি জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি ইলিশ কিনতে গুনতে হয়েছে হাজার থেকে ১৫০০ টাকা। সরকার বিদায়ের পর সেই দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি দুইশ থেকে আড়াইশ টাকা।