ঢাকা ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা Logo ‘দুর্গা পূজায় সৌজন্যে ইলিশ ভারতে পাঠানোর অনুমোদন’ Logo চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগার থেকে ভারতীয় নাগরিক রামদেবকে স্বাদেশে প্রত্যাবাসন Logo নিউট্রিশন ইন সিটি ইকোসিস্টেমস প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের চুক্তি স্বাক্ষর Logo বিহারীবস্তিতে দুস্কৃতিকারীর হামলায় শালিসি ব্যক্তিত্ব পূর্ব আহত Logo শিবগঞ্জের দ্বিতীয় দফায় ভাঙ্গনের কবলে পদ্মা পাড়ের মানুষ, ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ Logo কক্সবাজারে ইউনিয়ন হাসপাতালের সাথে ভোরের পাখি সংগঠনের স্বাস্থ্য সেবা চুক্তি Logo জকসু ও সম্পূরক বৃত্তিসহ জবি শাখা বাগছাসের ৫ দাবি Logo ইঞ্জিনিয়ার হারুন উর রশিদ গার্লস কলেজের শিক্ষার্থীদের নবীন বরন Logo জাতীয়তাবাদী তাঁতীদল সিলেট জেলা শাখার প্রচার মিছিল সম্পন্ন

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

চকরিয়া উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৫৭০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

আপডেট সময় :

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।