ঢাকা ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের সম্রাট মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোবিপ্রবি’র ভিসি

গাজী রুবেল, নোয়াখালী ব্যুরো প্রধান
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৮:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪ ৩১৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী আঞ্চলিক গানের গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত শিল্পী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষা ও গবেষণায় অসামান্য অবদানের জন্য মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) এর ভিসি ড.দিদার-উল-আলম।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে হাশেম লোক উৎসবের শেষদিনে আনুষ্ঠানিকভাবে নোবিপ্রবি উপাচার্যকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এছাড়াও এবারের উৎসবে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোয়াখালী শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ জনকল্যাণে বিশেষ ভুমিকার জন্য ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও দেশ টিভির বিশেষ প্রতিনিধি মহিউদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা সাংবাদিক পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক বাংলাদেশের আলো’র সম্পাদক ও প্রকাশক মো. মফিজুর রহমান খান বাবু।

অনুষ্ঠানে হাশেম ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ওস্তাদ কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও হাশেম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মুস্তফা মনওয়ার সুজনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, বিশেষ অতিথি ছিলেন নোবিপ্রবি ট্রেজারার প্রফেসর ড. নিয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ফজলুল হক বাদল, নোবিপ্রবি’র রেজিস্টার মো. জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখিনুর জাহান নীলা, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মোঃ বায়েজিদ বিন আখন্দ। মুল স্বাগত বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের মঞ্জু।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু বলেন, নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান ও সুরের সম্রাট অধ্যাপক হাশেম তার অনবদ্য সৃষ্টির মাধ্যমে নোয়াখালীর সঙ্গীত জগতকে সমৃদ্ধ করেছেন। নোয়াখালীর হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিতে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছেন শিল্পী হাশেম।
উল্লেখ্য: অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারী নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এবং ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট ৭৭ বছর বয়সে তিনি পৃথিবী থেকে চির বিদায় নেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের সম্রাট মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোবিপ্রবি’র ভিসি

আপডেট সময় : ০৩:৪৮:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

নোয়াখালী আঞ্চলিক গানের গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত শিল্পী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষা ও গবেষণায় অসামান্য অবদানের জন্য মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) এর ভিসি ড.দিদার-উল-আলম।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে হাশেম লোক উৎসবের শেষদিনে আনুষ্ঠানিকভাবে নোবিপ্রবি উপাচার্যকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এছাড়াও এবারের উৎসবে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২৪ পেলেন নোয়াখালী শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ জনকল্যাণে বিশেষ ভুমিকার জন্য ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও দেশ টিভির বিশেষ প্রতিনিধি মহিউদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা সাংবাদিক পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক বাংলাদেশের আলো’র সম্পাদক ও প্রকাশক মো. মফিজুর রহমান খান বাবু।

অনুষ্ঠানে হাশেম ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ওস্তাদ কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও হাশেম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মুস্তফা মনওয়ার সুজনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, বিশেষ অতিথি ছিলেন নোবিপ্রবি ট্রেজারার প্রফেসর ড. নিয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ফজলুল হক বাদল, নোবিপ্রবি’র রেজিস্টার মো. জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখিনুর জাহান নীলা, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মোঃ বায়েজিদ বিন আখন্দ। মুল স্বাগত বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের মঞ্জু।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু বলেন, নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান ও সুরের সম্রাট অধ্যাপক হাশেম তার অনবদ্য সৃষ্টির মাধ্যমে নোয়াখালীর সঙ্গীত জগতকে সমৃদ্ধ করেছেন। নোয়াখালীর হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিতে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছেন শিল্পী হাশেম।
উল্লেখ্য: অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারী নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এবং ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট ৭৭ বছর বয়সে তিনি পৃথিবী থেকে চির বিদায় নেন।