ঢাকা ১১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪

নৌপথ ভারত-বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংযোগের অংশ: ভারতীয় হাইকমিশনার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:০৮:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২২৮ বার পড়া হয়েছে

সুলতানগঞ্জ-ময়া নৌপথের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

গণমুক্তি রিপোর্ট

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, নৌপথ ভারত-বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংযোগের অংশ। হাইকমিশনার নতুন নদীপথকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ সংযোগের অংশ এবং সম্পর্কের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের একটি দৃশ্যমান প্রতীক হিসেবে তুলে ধরেন। সোমবার রাজশাহীর সুলতানগঞ্জ-ময়া নৌপথ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেএযাগ দিয়ে একথা বলেন।

হাইকমিশনার দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার প্রকৃত সম্ভাবনা উন্মোচনে মাল্টিমোডাল সংযোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ময়া-সুলতানগঞ্জ নদী রুট সীমান্তের দুই পাশের স্থানীয় অর্থনীতি গতিশীল হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখবে।

ভারত এশিয়ায় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য। উন্নত যোগাযোগ সংযোগ এবং ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্যের মতো নতুন পদক্ষেপ ভারতে বাংলাদেশি রপ্তানিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। হাইকমিশনার অন্যান্য ভবিষ্যত আসন্ন উদ্যোগের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট চুক্তির বিষয় উল্লেখ করেন, যার আলোচনা শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে।

সুলতানগঞ্জ-ময়া নেওফথে পাঁচটি পণ্যবাহী জাহাজের পরীক্ষামূলক চলাচলের প্রথম উদ্যোগ। এই আইবিপি রুটের মাধ্যমে কার্গো চলাচলের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে, যা উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ জলপথের ইকোসিস্টেমকে নতুন গতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

নৌপথ ভারত-বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংযোগের অংশ: ভারতীয় হাইকমিশনার

আপডেট সময় : ০৫:০৮:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

গণমুক্তি রিপোর্ট

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, নৌপথ ভারত-বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংযোগের অংশ। হাইকমিশনার নতুন নদীপথকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ সংযোগের অংশ এবং সম্পর্কের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের একটি দৃশ্যমান প্রতীক হিসেবে তুলে ধরেন। সোমবার রাজশাহীর সুলতানগঞ্জ-ময়া নৌপথ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেএযাগ দিয়ে একথা বলেন।

হাইকমিশনার দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার প্রকৃত সম্ভাবনা উন্মোচনে মাল্টিমোডাল সংযোগের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ময়া-সুলতানগঞ্জ নদী রুট সীমান্তের দুই পাশের স্থানীয় অর্থনীতি গতিশীল হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখবে।

ভারত এশিয়ায় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য। উন্নত যোগাযোগ সংযোগ এবং ভারতীয় রুপিতে বাণিজ্যের মতো নতুন পদক্ষেপ ভারতে বাংলাদেশি রপ্তানিকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। হাইকমিশনার অন্যান্য ভবিষ্যত আসন্ন উদ্যোগের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট চুক্তির বিষয় উল্লেখ করেন, যার আলোচনা শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে।

সুলতানগঞ্জ-ময়া নেওফথে পাঁচটি পণ্যবাহী জাহাজের পরীক্ষামূলক চলাচলের প্রথম উদ্যোগ। এই আইবিপি রুটের মাধ্যমে কার্গো চলাচলের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে, যা উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ জলপথের ইকোসিস্টেমকে নতুন গতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।