ঢাকা ১১:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

পালিয়ে বাংলাদেশে মিয়ানমার বিজিপির ২৯ সদস্য

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৫:০৮:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪ ২৯৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ফের পালিয়ে মিয়ানমার মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) ২৯সদস্য। এসব সদস্যদের বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে।

সোমবার (১১ মার্চ) বাংলাদেশের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার জামছড়ি সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে সশস্ত্র সদস্যরা। বিজিবি তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়েছে।

বিজিবির সদর দপ্তর থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানান, পালিয়ে আসা মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ২৯ সদস্যকে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে।

পালিয়ে আসা মিয়ানমারের ২৯ বিজিপির সদস্যকে সীমান্তের ৪৫ নম্বর পিলারের কাছে নুরুল আলমের চা বাগান এলাকায় রাখা হয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে টিকতে না পেরে বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। প্রাথমিখভাবে এসব সদস্যরা সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে আশ্রয় নেবার পর তাদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশের সীমান্তে আশ্রয় দেওয়া হয়।

ইতিপূর্বে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু, ঘুমধুম ও কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে জীবন বাঁচাতে ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি কয়েক দফায় বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী, সেনা, সরকারি কর্মচারীসহ ৩৩০ জন। ১৫ ফেব্রুয়ারি বিজিবির সার্বিক তত্ত্বাবধানে তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পালিয়ে বাংলাদেশে মিয়ানমার বিজিপির ২৯ সদস্য

আপডেট সময় : ০৫:০৮:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

 

ফের পালিয়ে মিয়ানমার মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) ২৯সদস্য। এসব সদস্যদের বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে।

সোমবার (১১ মার্চ) বাংলাদেশের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার জামছড়ি সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে সশস্ত্র সদস্যরা। বিজিবি তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়েছে।

বিজিবির সদর দপ্তর থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানান, পালিয়ে আসা মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ২৯ সদস্যকে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে।

পালিয়ে আসা মিয়ানমারের ২৯ বিজিপির সদস্যকে সীমান্তের ৪৫ নম্বর পিলারের কাছে নুরুল আলমের চা বাগান এলাকায় রাখা হয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে টিকতে না পেরে বিজিপির সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। প্রাথমিখভাবে এসব সদস্যরা সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে আশ্রয় নেবার পর তাদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশের সীমান্তে আশ্রয় দেওয়া হয়।

ইতিপূর্বে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু, ঘুমধুম ও কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে জীবন বাঁচাতে ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি কয়েক দফায় বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী, সেনা, সরকারি কর্মচারীসহ ৩৩০ জন। ১৫ ফেব্রুয়ারি বিজিবির সার্বিক তত্ত্বাবধানে তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।