ঢাকা ০৮:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পাইকগাছায় সাবেক প্যানেল মেয়র জোনাকি সমিতির অর্থ আত্মসাৎকারী কবিতা রানী দাশের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন Logo চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত  করণের দাবিতে রামুতে মানববন্ধন ও সমাবেশ Logo গৌরীপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি গঠন Logo কেশবপুরে প্রান্তিক জনগোষ্টির জীবনমান উন্নয়নে সেমিনার অনুষ্ঠিত Logo নওগাঁয় জমি আত্মসাতের চেষ্টার প্রতিবাদে প্রতিবন্ধী চাচার সংবাদ সম্মেলন Logo পলাশবাড়ীতে কাজী জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Logo মিতরা ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয় থেকে  ১৭২ জনের মাঝে ভিজিডি চাল বিতরণ Logo সরিষাবাড়ীতে পাট উৎপাদনকারী চাষীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  Logo ধামরাইয়ে স্কুলছাত্রীকে অপহরের পর ৭ দিন আটকিয়ে গণ ধর্ষণ,  গ্রেফতার-৪ Logo গোলাপগঞ্জে যুব উন্নয়নের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষনের সনদ বিতরণ 

প্রার্থীর প্রচারণা ইসির তত্ত্বাবধানে হচ্ছে

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:১৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫ ২৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
  • নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাব ঠেকানোর উদ্যোগ

  • খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন ইসিতে

  • সরকার সিদ্ধান্ত নেবে আগে-পরে কোন নির্বাচন হবে

নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাবমুক্ত করতে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তত্ত্বাবধানে হবে, এমন বিধান অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল বুধবার পঞ্চম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, দল ও প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচার বিধিমালা এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা নিয়ে বৈঠক করেছি। দুটোই বিশদভাবে আলোচনা হয়েছে। খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কমিটি এ নিয়ে কাজ করে পরবর্তীতে কমিশনের কাছে উপস্থাপন করবে। এই নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, সংস্কার উদ্যোগ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। অপরাপর সংশোধনীর বিষয় আছে। ততদিন পর্যন্ত হয়তো আমাদের অপেক্ষা করা লাগতে পারে, এই জিনিসগুলো চূড়ান্ত করার জন্য। নীতিমালার খসড়া নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। আচরণ বিধিমালার সঙ্গে সংস্কার কার্যক্রম জড়িত। সেটা হলেই এটা চূড়ান্ত করা হবে। নির্বাচনী প্রচার ইসির তত্ত্বাবধানে আনার বিষয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এটাও অনুমোদন হয়েছে। নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। চূড়ান্ত করতে আরেকটু সময় লাগবে।
ইসির বাইরে এনসিপির আন্দোলনের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আমরা কোনো মতামত দিতে চাই না। এনসিপির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, এ সিকোয়েন্সিং অব ইলেকশন, কোনটা আগে হবে, কোনটা পরে হবে, এটা নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে, পরে হবে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নির্বাচন আয়োজন করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

প্রার্থীর প্রচারণা ইসির তত্ত্বাবধানে হচ্ছে

আপডেট সময় : ১২:১৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
  • নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাব ঠেকানোর উদ্যোগ

  • খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন ইসিতে

  • সরকার সিদ্ধান্ত নেবে আগে-পরে কোন নির্বাচন হবে

নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাবমুক্ত করতে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তত্ত্বাবধানে হবে, এমন বিধান অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল বুধবার পঞ্চম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, দল ও প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচার বিধিমালা এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা নিয়ে বৈঠক করেছি। দুটোই বিশদভাবে আলোচনা হয়েছে। খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কমিটি এ নিয়ে কাজ করে পরবর্তীতে কমিশনের কাছে উপস্থাপন করবে। এই নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, সংস্কার উদ্যোগ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। অপরাপর সংশোধনীর বিষয় আছে। ততদিন পর্যন্ত হয়তো আমাদের অপেক্ষা করা লাগতে পারে, এই জিনিসগুলো চূড়ান্ত করার জন্য। নীতিমালার খসড়া নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। আচরণ বিধিমালার সঙ্গে সংস্কার কার্যক্রম জড়িত। সেটা হলেই এটা চূড়ান্ত করা হবে। নির্বাচনী প্রচার ইসির তত্ত্বাবধানে আনার বিষয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, এটাও অনুমোদন হয়েছে। নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। চূড়ান্ত করতে আরেকটু সময় লাগবে।
ইসির বাইরে এনসিপির আন্দোলনের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আমরা কোনো মতামত দিতে চাই না। এনসিপির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, এ সিকোয়েন্সিং অব ইলেকশন, কোনটা আগে হবে, কোনটা পরে হবে, এটা নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে, পরে হবে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নির্বাচন আয়োজন করা।