ঢাকা ০২:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আজীবন সম্মাননা পেলেন বিশ্বনন্দিত যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ এবং কিংবদন্তী অভিনেত্রী আনোয়ারা শ্রেষ্ঠ নায়ক সজল শ্রেষ্ঠ নায়িকা পরীমণি Logo শীর্ষ সন্ত্রাসীদের যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিচ্ছে ঢাকা! Logo গুজব ও শঙ্কায় সারাদেশ Logo গোলাম মাওলা সেতু দ্রুত নির্মাণের দাবি: জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন Logo শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে প্রসাশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo ‘আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের নেতৃত্ব দেবে রাজপথে থাকা তরুণেরা’ Logo ময়মনসিংহে ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, দুই ঘন্টা চলাচল বন্ধ Logo সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ট্রাকের চাবি পেলেন তিমন চৌধুরী Logo ইসলামপুরে জাংক ফুড বিরোধী ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত Logo গোলাপগঞ্জে অপরাধ দমনে সক্রিয় পুলিশ, এক মাসে ১৫ মামলা নিস্পত্তি

বেইলি রোডের আগুনে পোড়া ভবনে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ৫৩৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক

বেইলী রোডের আগুনে পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’র (রাজউক) নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য দেন।

ফায়ার সার্ভিস এণ্ড সিভিল ডিফেন্স’র তরফে জানানো হয়েছে, ভবনটি সব ৮টি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। ছিলো মুঠোফোন ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকান।

নিচতলায় দুটি ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম বিক্রির দোকান এবং একটি জুসবার ছিল, দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ইলিয়ন ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় খানাস ও ফুকো নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় পিৎজা ইন নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় জেস্টি ও স্ট্রিট ওভেন নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে অ্যামব্রোসিয়া নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, বেইলি রোডের ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে ভবন কর্তৃপক্ষকে বার বার চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিসের বরাতে র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানান, নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ভবনে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বেইলি রোডের আগুনে পোড়া ভবনে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না

আপডেট সময় :

 

পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক

বেইলী রোডের আগুনে পোড়া ভবনের এক থেকে সাততলা পর্যন্ত অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছিলো। রেস্তোরাঁ, শোরুমের কোন অনুমোদন নেওয়া নেয়নি ভবন মালিক।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’র (রাজউক) নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য দেন।

ফায়ার সার্ভিস এণ্ড সিভিল ডিফেন্স’র তরফে জানানো হয়েছে, ভবনটি সব ৮টি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। ছিলো মুঠোফোন ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকান।

নিচতলায় দুটি ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম বিক্রির দোকান এবং একটি জুসবার ছিল, দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ইলিয়ন ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় খানাস ও ফুকো নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় পিৎজা ইন নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় জেস্টি ও স্ট্রিট ওভেন নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে অ্যামব্রোসিয়া নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, বেইলি রোডের ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে ভবন কর্তৃপক্ষকে বার বার চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিসের বরাতে র‌্যাব মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানান, নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ভবনে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।