ঢাকা ০৮:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

মাদারীপুর সদর উপজেলায় দুদকের অভিযান

মাদারীপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৯৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাদারীপুর সদর উপজেলায় বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিসে এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান।
দুদক জানায়, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১টিতে চেয়ারম্যান না থাকায় বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে। বিশেষ করে কাবিখা ও কবরস্থান উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়মের প্রাথমিক প্রমাণ মিলে।
অভিযানে দেখা যায়, এলজিইডির অর্থায়নে সদর উপজেলার এক পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ির সামনে প্রায় ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে, যা জনস্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে মনে করছে দুদক। এছাড়া ভূমি উন্নয়ন কর ১% প্রকল্পের কাজ দেয়া হয়েছে কারিমা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের হাতে, যা একজন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তার স্ত্রীর মালিকানাধীন। বিষয়টি আইনসঙ্গত কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান বলেন,প্রতিটি দপ্তরের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগের ফাইলপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই কিছু ক্ষেত্রে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

মাদারীপুর সদর উপজেলায় দুদকের অভিযান

আপডেট সময় :

মাদারীপুর সদর উপজেলায় বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিসে এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান।
দুদক জানায়, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১টিতে চেয়ারম্যান না থাকায় বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে। বিশেষ করে কাবিখা ও কবরস্থান উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়মের প্রাথমিক প্রমাণ মিলে।
অভিযানে দেখা যায়, এলজিইডির অর্থায়নে সদর উপজেলার এক পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ির সামনে প্রায় ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে, যা জনস্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে মনে করছে দুদক। এছাড়া ভূমি উন্নয়ন কর ১% প্রকল্পের কাজ দেয়া হয়েছে কারিমা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের হাতে, যা একজন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তার স্ত্রীর মালিকানাধীন। বিষয়টি আইনসঙ্গত কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান বলেন,প্রতিটি দপ্তরের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগের ফাইলপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই কিছু ক্ষেত্রে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।