ঢাকা ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

ম্যাংগো জনতার নাভিশ্বাস, বাজার বেসামাল

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৭:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১০৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

উর্ধমুখি ডিম, সবজিও

নতুন যাত্রার বাংলাদেশের বাজার বেসামাল। আটঘাট বেঁধে শক্ত অবস্থানে সিন্ডিকেট। ডিম-মুরগী, কাঁচাবাজার সব মিলিয়ে নাভিশ্বাস ম্যাংগো জনতার।

অতিবৃষ্টি, শীত, গরম, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের এই বাংলাদেশে বিনানোটিশে ঝড়-বৃষ্টিসহ নানা সমস্যা লেগেই থাকে। এই অজুহাতে জিনিষপত্রের দাম বাড়ে।

অনেক দিন ধরেই উচ্চ মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। এখন ডিমের দাম আরেকটু বেড়েছে, গত সপ্তাহের চেয়ে ৫ টাকা বেড়েছে ডজনে। ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে ডিম। গরিবের আমিষ বলা হলেও সীমিত আয়ের মানুষের সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে এই পণ্য।

শুধু ডিম নয়, মধ্যবিত্তের পণ্য ফার্মের মুরগির দামও বাড়ছে নানা অজুহাতে। গত কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন ধরনের সবজির দাম কমে এলেও টানা বৃষ্টির কারণে সেটাও এখন বাড়তির দিকে।

ছুটির দিন শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার বিভিন্ন কাঁচাবাজারের এমনই চিত্র।

বাজারে ভারতীয় টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা কেজি, দেশি গাজর ১৩০ টাকা, চায়না গাজর ১৬০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৮০ টাকা, কালো গোল বেগুন ১২০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, উচ্ছে ৮০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, মুলা ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০-৭০ টাকা, পটল ৬০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, ঝিঙা ৭০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, কচুরমুখী ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২২০-২৪০ টাকা, ধনেপাতা ৪০০ টাকা।

মানভেদে প্রতিটি লাউ ৬০ টাকা, চালকুমড়া ৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা করে।

গত সপ্তাহের তুলনায় আজ দেশি গাজর, কালো গোল বেগুন, শসা, উচ্ছে, মুলা, পটল, কচুরমুখীর দাম কমেছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া বরবটি ও লাউয়ের দাম কমেছে যথাক্রমে ২০ ও ১০ টাকা।

সবজির দাম বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিক্রেতারা বলেন, এই সময়ে সবজির দাম এত বেশি থাকার কথা না। কিন্তু কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে সবজির দাম বেড়ে গেছে। বৃষ্টিতে সবজি নষ্ট হয়ে যায়, একদিনেরটা পরের দিন বিক্রি করা যায় না। তাই দাম বেশি যাচ্ছে এখন। তবে বৃষ্টি কমলে দাম আবারও কমে যাবে।

বাজার করতে আসা রেজাউল বলেন, এখন না হয় বৃষ্টির কারণে দাম বেশি বুঝলাম, কিন্তু অন্য সময় কি দাম কম থাকে? ৬০/৭০ টাকার নিচে সবজি পাওয়া যায় না, এটা কীভাবে কম দাম হয়?

বাজারে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকায়। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ১১০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। আর মানভেদে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১৫-১২০ টাকা করে। লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা, বগুড়ার আলু ৭০ টাকা, দেশি রসুন ২৪০ টাকা, চায়না রসুন ২২০ টাকা, চায়না আদা ২৮০ টাকা, ভারতীয় আদা ২৮০ দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায় ছোট আকারের ক্রস পেঁয়াজের দাম কমেছে ৫ টাকা।

সাপ্লাই কম, মুরগির খাদ্যের দাম বেশি এরকম নানা অজুহাতে বেড়েই চলছে ফার্মের মুরগি ও ডিমের দাম। আজ ডজনপ্রতি মুরগির লাল ও সাদা ডিমের দাম বেড়েছে ৫ টাকা করে। আর ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৫-৮ টাকা। লেয়ার মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। তবে কক মুরগির দাম কমেছে ১৭ টাকা।

বিভিন্ন দোকানে মুরগির লাল ডিম ১৬০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৫৫ টাকা দরে ডজন বিক্রি হচ্ছে। ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৮৮-১৯০ টাকা, কক মুরগি ২৩৮-২৪৮ টাকা, লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৪৮০-৫৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের দাম কেন বেড়েছে জানতে চাইলে ডিম বিক্রেতা আব্দুল জব্বার বলেন, মুরগির খাবারের দাম বেশি, তাই ডিমের দামও বাড়ছে। খাবারের দাম না কমলে ডিমের দামও কমবে না।

গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ ও খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকা কেজি দরে।

মাছের বাজারও বাড়তির দিকে, বিশেষ করে ইলিশ মাছের দাম বাড়ছে হু হু করে। বাজারে ইলিশ মাছ প্রকারভেদে ১৬০০ থেকে ২৪০০ টাকা, রুই মাছ ৩৪০-৭০০টাকা, কাতল মাছ ৪০০-৬৫০ টাকা, কালিবাউশ ৪০০-৭০০ টাকা, চিংড়ি ৯০০-১৬০০ টাকা, কাঁচকি ৪০০ টাকা, কৈ ২০০-৩০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৮০০ টাকা, শিং ৫০০ ১৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০-১০০০ টাকা, বেলে ৭০০-১২০০ টাকা, বোয়াল ৭০০-১২০০ টাকা, কাজলী ৭০০-১৪০০ টাকা, রুপচাঁদা ৮০০-১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৮০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১৪০ টাকা, মাষকলাইয় ডাল ২০০ টাকা, ডাবলি ৮০ টাকা, ছোলা ১২৫ টাকা, প্যাকেট পোলাও চাল ১৫০ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ১১০-১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪৭ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫ টাকা, খোলা চিনি ১৩০, টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ম্যাংগো জনতার নাভিশ্বাস, বাজার বেসামাল

আপডেট সময় : ০৭:৫৭:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

উর্ধমুখি ডিম, সবজিও

নতুন যাত্রার বাংলাদেশের বাজার বেসামাল। আটঘাট বেঁধে শক্ত অবস্থানে সিন্ডিকেট। ডিম-মুরগী, কাঁচাবাজার সব মিলিয়ে নাভিশ্বাস ম্যাংগো জনতার।

অতিবৃষ্টি, শীত, গরম, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের এই বাংলাদেশে বিনানোটিশে ঝড়-বৃষ্টিসহ নানা সমস্যা লেগেই থাকে। এই অজুহাতে জিনিষপত্রের দাম বাড়ে।

অনেক দিন ধরেই উচ্চ মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। এখন ডিমের দাম আরেকটু বেড়েছে, গত সপ্তাহের চেয়ে ৫ টাকা বেড়েছে ডজনে। ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে ডিম। গরিবের আমিষ বলা হলেও সীমিত আয়ের মানুষের সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে এই পণ্য।

শুধু ডিম নয়, মধ্যবিত্তের পণ্য ফার্মের মুরগির দামও বাড়ছে নানা অজুহাতে। গত কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন ধরনের সবজির দাম কমে এলেও টানা বৃষ্টির কারণে সেটাও এখন বাড়তির দিকে।

ছুটির দিন শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার বিভিন্ন কাঁচাবাজারের এমনই চিত্র।

বাজারে ভারতীয় টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা কেজি, দেশি গাজর ১৩০ টাকা, চায়না গাজর ১৬০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৮০ টাকা, কালো গোল বেগুন ১২০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, উচ্ছে ৮০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, মুলা ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০-৭০ টাকা, পটল ৬০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, ঝিঙা ৭০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, কচুরমুখী ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২২০-২৪০ টাকা, ধনেপাতা ৪০০ টাকা।

মানভেদে প্রতিটি লাউ ৬০ টাকা, চালকুমড়া ৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা করে।

গত সপ্তাহের তুলনায় আজ দেশি গাজর, কালো গোল বেগুন, শসা, উচ্ছে, মুলা, পটল, কচুরমুখীর দাম কমেছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া বরবটি ও লাউয়ের দাম কমেছে যথাক্রমে ২০ ও ১০ টাকা।

সবজির দাম বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিক্রেতারা বলেন, এই সময়ে সবজির দাম এত বেশি থাকার কথা না। কিন্তু কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে সবজির দাম বেড়ে গেছে। বৃষ্টিতে সবজি নষ্ট হয়ে যায়, একদিনেরটা পরের দিন বিক্রি করা যায় না। তাই দাম বেশি যাচ্ছে এখন। তবে বৃষ্টি কমলে দাম আবারও কমে যাবে।

বাজার করতে আসা রেজাউল বলেন, এখন না হয় বৃষ্টির কারণে দাম বেশি বুঝলাম, কিন্তু অন্য সময় কি দাম কম থাকে? ৬০/৭০ টাকার নিচে সবজি পাওয়া যায় না, এটা কীভাবে কম দাম হয়?

বাজারে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকায়। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ১১০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। আর মানভেদে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১৫-১২০ টাকা করে। লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০ টাকা, বগুড়ার আলু ৭০ টাকা, দেশি রসুন ২৪০ টাকা, চায়না রসুন ২২০ টাকা, চায়না আদা ২৮০ টাকা, ভারতীয় আদা ২৮০ দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায় ছোট আকারের ক্রস পেঁয়াজের দাম কমেছে ৫ টাকা।

সাপ্লাই কম, মুরগির খাদ্যের দাম বেশি এরকম নানা অজুহাতে বেড়েই চলছে ফার্মের মুরগি ও ডিমের দাম। আজ ডজনপ্রতি মুরগির লাল ও সাদা ডিমের দাম বেড়েছে ৫ টাকা করে। আর ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ৫-৮ টাকা। লেয়ার মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। তবে কক মুরগির দাম কমেছে ১৭ টাকা।

বিভিন্ন দোকানে মুরগির লাল ডিম ১৬০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৫৫ টাকা দরে ডজন বিক্রি হচ্ছে। ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৮৮-১৯০ টাকা, কক মুরগি ২৩৮-২৪৮ টাকা, লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৪৮০-৫৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের দাম কেন বেড়েছে জানতে চাইলে ডিম বিক্রেতা আব্দুল জব্বার বলেন, মুরগির খাবারের দাম বেশি, তাই ডিমের দামও বাড়ছে। খাবারের দাম না কমলে ডিমের দামও কমবে না।

গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ ও খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকা কেজি দরে।

মাছের বাজারও বাড়তির দিকে, বিশেষ করে ইলিশ মাছের দাম বাড়ছে হু হু করে। বাজারে ইলিশ মাছ প্রকারভেদে ১৬০০ থেকে ২৪০০ টাকা, রুই মাছ ৩৪০-৭০০টাকা, কাতল মাছ ৪০০-৬৫০ টাকা, কালিবাউশ ৪০০-৭০০ টাকা, চিংড়ি ৯০০-১৬০০ টাকা, কাঁচকি ৪০০ টাকা, কৈ ২০০-৩০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৮০০ টাকা, শিং ৫০০ ১৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০-১০০০ টাকা, বেলে ৭০০-১২০০ টাকা, বোয়াল ৭০০-১২০০ টাকা, কাজলী ৭০০-১৪০০ টাকা, রুপচাঁদা ৮০০-১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৮০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১৪০ টাকা, মাষকলাইয় ডাল ২০০ টাকা, ডাবলি ৮০ টাকা, ছোলা ১২৫ টাকা, প্যাকেট পোলাও চাল ১৫০ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ১১০-১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪৭ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫ টাকা, খোলা চিনি ১৩০, টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।