ঢাকা ০৮:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

রেলওয়ের নিয়োগে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা কেন অবৈধ নয়: হাই কোর্ট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৫০:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪ ২০৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগে পোষ্য কোটার বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট। জনস্বার্থে দায়ের করা একটি রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রোববার (১৪ জুলাই) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসনের বেঞ্চ এ বিষয়ে রুল জারি করে।

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিজেদের স্বার্থে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা নির্ধারণ করে বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বলে রিটে উল্লেখ করা হয়।

গত ২৬ মে এ বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রোকনুজ্জামান। রিটের শুনানিও করেন তিনি। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি দাশ।

তুষার কান্তি দাশ বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা রাখা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

আইনজীবী রোকনুজ্জামান বলেন, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিজেদের স্বার্থে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা নির্ধারণ করে বিধিমালা প্রণয়ন করেছে; যা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের ৪ জুলাই কোটা বাতিল সংক্রান্ত পরিপত্র ও সংবিধানের ২৭, ২৯ ও ৩১ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

তিনি আরও বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী সংসদে কোনো কোটাই থাকছে না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রেলওয়ের নিয়োগে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা কেন অবৈধ নয়: হাই কোর্ট

আপডেট সময় : ০৫:৫০:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগে পোষ্য কোটার বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট। জনস্বার্থে দায়ের করা একটি রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রোববার (১৪ জুলাই) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসনের বেঞ্চ এ বিষয়ে রুল জারি করে।

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিজেদের স্বার্থে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা নির্ধারণ করে বিধিমালা প্রণয়ন করেছে বলে রিটে উল্লেখ করা হয়।

গত ২৬ মে এ বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রোকনুজ্জামান। রিটের শুনানিও করেন তিনি। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি দাশ।

তুষার কান্তি দাশ বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা রাখা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

আইনজীবী রোকনুজ্জামান বলেন, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে নিজেদের স্বার্থে ৪০ শতাংশ পোষ্য কোটা নির্ধারণ করে বিধিমালা প্রণয়ন করেছে; যা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের ৪ জুলাই কোটা বাতিল সংক্রান্ত পরিপত্র ও সংবিধানের ২৭, ২৯ ও ৩১ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

তিনি আরও বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী সংসদে কোনো কোটাই থাকছে না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।