ঢাকা ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নানা আয়োজনে বড় দিন উদযাপন

শেরপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ২৫০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে খ্রীষ্টান ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব“শুভ বড় দিন” যথাযোগ্য মর্যাদার মধ্যে দিয়ে শেরপুরে ৪৪ টি ধর্ম পল্লীতে পালন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ডিসেম্বর) রাতে নিশি জাগরনী খ্রীষ্টযাগের মধ্যে দিয়ে উৎসবের সূচনা করা হয়। বুধবার (২৫ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে নয়টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে ধর্মপল্লীগুলোতে প্রার্থণা, আলোচনা সভা ও কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

দিবসটি জাঁকজমক ভাবে আধিবাসী অধ্যুষিত বারুয়ামারীর সাধু জর্জের ধর্মপল্লী,মরিয়মনগর সহ ১৮টি,শেরপুর সদরে ৭টি, নালিতাবাড়ীতে ৭টি,নকলায় ৩টি,শ্রীবরদীতে ৯টি সহ মোট ৪৪ টি স্থানে একি সময়ে প্রার্থণা, আলোচনা সভা ও কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মরিয়মনগর সাধু জর্জের ধর্মপল্লীতে প্রার্থনা পরিচালনা করেন,ফাদার লরেন্স রিবেরু, (সিএসসি) পালপুরোহিত।“শুভ বড় দিন” নির্বিঘ্নে পালনে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

খ্রীষ্টান ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে আদিবাসী পল্লীগুলোতে নানা সাজে সজ্জিত করা সহ আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছে আদিবাসীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নানা আয়োজনে বড় দিন উদযাপন

আপডেট সময় :

 

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে খ্রীষ্টান ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব“শুভ বড় দিন” যথাযোগ্য মর্যাদার মধ্যে দিয়ে শেরপুরে ৪৪ টি ধর্ম পল্লীতে পালন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ডিসেম্বর) রাতে নিশি জাগরনী খ্রীষ্টযাগের মধ্যে দিয়ে উৎসবের সূচনা করা হয়। বুধবার (২৫ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে নয়টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে ধর্মপল্লীগুলোতে প্রার্থণা, আলোচনা সভা ও কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

দিবসটি জাঁকজমক ভাবে আধিবাসী অধ্যুষিত বারুয়ামারীর সাধু জর্জের ধর্মপল্লী,মরিয়মনগর সহ ১৮টি,শেরপুর সদরে ৭টি, নালিতাবাড়ীতে ৭টি,নকলায় ৩টি,শ্রীবরদীতে ৯টি সহ মোট ৪৪ টি স্থানে একি সময়ে প্রার্থণা, আলোচনা সভা ও কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মরিয়মনগর সাধু জর্জের ধর্মপল্লীতে প্রার্থনা পরিচালনা করেন,ফাদার লরেন্স রিবেরু, (সিএসসি) পালপুরোহিত।“শুভ বড় দিন” নির্বিঘ্নে পালনে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

খ্রীষ্টান ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে আদিবাসী পল্লীগুলোতে নানা সাজে সজ্জিত করা সহ আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছে আদিবাসীরা।