ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

শেরপুরে গারোদের ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা উৎসব অনুষ্ঠিত

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর প্রতিনিধি 
  • আপডেট সময় : ১০:২৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ৫৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শেরপুরে নৃ-জনগোষ্ঠী গারোদের অন্যতম প্রধান উৎসব ওয়ানগালা। নতুন ফসল ঘরে তোলাকে কেন্দ্র করে রবিবার (২৪নভেম্বর) ঝিনাইগাতী উপজেলার মরিয়মনগর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসবের মাধ্যমে তাদের উৎপাদিত ফসল দেবতা মিসি আর সালজং এর উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে। প্রতি বছর শীতের শুরুতে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়।

জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে অসংখ্য খৃষ্টভক্ত ওয়ানগালা উৎসবে অংশ গ্রহন করেন।এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গারোদের নিজস্ব ভাষায় গান ও নৃত্য পরিবেশিত হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শেষে র‌্যাফেল ড্র ও বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা পরিচালনা করেন,অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ময়মনসিংহ ধর্ম প্রদেশের বিশপ পলেন পল কুবি।

জানা গেছে, মরিয়মনগর সাধু জর্জের ধর্মপল্লীর নিয়ন্ত্রণে জেলার ঝিনাইগাতী, শ্রীবরদী, নালিতবাড়ী এবং পাশ্ববর্তী জামালাপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার গারো সমাজের ৪৭টি গ্রাম রয়েছে। ওইসব গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার খৃষ্টান ধর্মাবলম্বী গারো সম্প্রদায়ের লোকজনের বসবাস করে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরে গারোদের ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা উৎসব অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ১০:২৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

 

শেরপুরে নৃ-জনগোষ্ঠী গারোদের অন্যতম প্রধান উৎসব ওয়ানগালা। নতুন ফসল ঘরে তোলাকে কেন্দ্র করে রবিবার (২৪নভেম্বর) ঝিনাইগাতী উপজেলার মরিয়মনগর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসবের মাধ্যমে তাদের উৎপাদিত ফসল দেবতা মিসি আর সালজং এর উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে। প্রতি বছর শীতের শুরুতে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়।

জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে অসংখ্য খৃষ্টভক্ত ওয়ানগালা উৎসবে অংশ গ্রহন করেন।এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গারোদের নিজস্ব ভাষায় গান ও নৃত্য পরিবেশিত হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠান শেষে র‌্যাফেল ড্র ও বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা পরিচালনা করেন,অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ময়মনসিংহ ধর্ম প্রদেশের বিশপ পলেন পল কুবি।

জানা গেছে, মরিয়মনগর সাধু জর্জের ধর্মপল্লীর নিয়ন্ত্রণে জেলার ঝিনাইগাতী, শ্রীবরদী, নালিতবাড়ী এবং পাশ্ববর্তী জামালাপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার গারো সমাজের ৪৭টি গ্রাম রয়েছে। ওইসব গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার খৃষ্টান ধর্মাবলম্বী গারো সম্প্রদায়ের লোকজনের বসবাস করে।