ঢাকা ০২:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মোংলায় কোস্টগার্ডের আয়োজনে সুন্দরবন ও নৌপথের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনাসভা Logo জুড়ীতে ডিবি হাতে ৪১০ ইয়াবাসহ ০১ জন আটক  Logo কিশোরগঞ্জে নিকলী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারও মাদক নির্মূলে সংবাদ সম্মেলন করছেন  Logo ঝিনাইদহে ভয়াবহ আগুনে পড়ল দুটি ট্রাক Logo পলাশবাড়ীতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি রবি গ্রেফতার Logo ডামুড্যায় জাকের পার্টি মৎস্যজীবী ফ্রন্টের দাওয়াতি মিশন সভা অনুষ্ঠিত Logo বিএমএসএস ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ফিরোজ এর আগমণে সিলেট জেলা ২০৯৭ শ্রমিক জোটের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান Logo নাটোরে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড Logo ছাত্রনেতা পারভেজ হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে তিতাস উপজেলা ছাত্রদল  Logo নেত্রকোণার কলমাকান্দায় অবৈধভাবে জমি বিক্রয়ের সাইনবোর্ড টাঙানোর অভিযোগ 

শেরপুরে সাংবাদিকের কারাদন্ড, তথ্য কমিশনের অনুসন্ধান শুরু

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর ব্যুরো
  • আপডেট সময় : ০৫:৫০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪ ৫৩৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শেরপুরের নকলায় সাংবাদিকের কারাদণ্ডের ঘটনায় অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছেন তথ্য কমিশন। তথ্য কমিশনার শহিদুল ইসলাম শেরপুরে এসে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেন। সোমবার (১১ মার্চ) শেরপুরে কারাগারে যাবার আগে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।

অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম এদিন সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ শেরপুর কারাগারে যান। কারাবিধি অনুযায়ী তিনি আটক সাংবাদিক শফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলেন এবং তার বক্তব্য রেকর্ড করেন।

দুপুরে তথ্য কমিশনার নকলা পৌর শহরের কুরশা বাদাগৈড় এলাকায় সাংবাদিকের বাসায় যান। সাংবাদিকের স্ত্রী বন্যা আক্তারের সঙ্গে ও ছেলের সাথে কথা বলেন। এ সময় তিনি বন্যার কাছ থেকে তথ্য অধিকার আইনে সাংবাদিকের আবেদনের দুটি কাগজ সংগ্রহ করেন।

বিকেল নাগাদ তথ্য কমিশনার নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের সঙ্গে রানার আবেদনের বিষয়ে কথা বলেন ও সাজার নথি দেখেন।

পরে তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, কমিশনের নির্দেশনা মতো সাংবাদিক শফিউজ্জামানের পরিবারের অভিযোগের বিষয়টি অনুসন্ধান করতে শেরপুরে এসেছেন। এর অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলছেন এবং তথ্য সংগ্রহ করছেন।

অনুসন্ধান শেষে দ্রুতই কমিশনে সিদ্ধান্ত কার্যপত্র দাখিল করবেন। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি বিচারাধীন এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না।

দণ্ড পাওয়া ওই সাংবাদিকের নাম শফিউজ্জামান রানা। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে তথ্য অধিকার আইনে একটি প্রকল্পের তথ্য চান। কিন্তু তথ্য চাইতে যাওয়া সাংবাদিককে অসদাচরণের অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শেরপুরে সাংবাদিকের কারাদন্ড, তথ্য কমিশনের অনুসন্ধান শুরু

আপডেট সময় : ০৫:৫০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

 

শেরপুরের নকলায় সাংবাদিকের কারাদণ্ডের ঘটনায় অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছেন তথ্য কমিশন। তথ্য কমিশনার শহিদুল ইসলাম শেরপুরে এসে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেন। সোমবার (১১ মার্চ) শেরপুরে কারাগারে যাবার আগে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।

অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম এদিন সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ শেরপুর কারাগারে যান। কারাবিধি অনুযায়ী তিনি আটক সাংবাদিক শফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলেন এবং তার বক্তব্য রেকর্ড করেন।

দুপুরে তথ্য কমিশনার নকলা পৌর শহরের কুরশা বাদাগৈড় এলাকায় সাংবাদিকের বাসায় যান। সাংবাদিকের স্ত্রী বন্যা আক্তারের সঙ্গে ও ছেলের সাথে কথা বলেন। এ সময় তিনি বন্যার কাছ থেকে তথ্য অধিকার আইনে সাংবাদিকের আবেদনের দুটি কাগজ সংগ্রহ করেন।

বিকেল নাগাদ তথ্য কমিশনার নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের সঙ্গে রানার আবেদনের বিষয়ে কথা বলেন ও সাজার নথি দেখেন।

পরে তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, কমিশনের নির্দেশনা মতো সাংবাদিক শফিউজ্জামানের পরিবারের অভিযোগের বিষয়টি অনুসন্ধান করতে শেরপুরে এসেছেন। এর অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলছেন এবং তথ্য সংগ্রহ করছেন।

অনুসন্ধান শেষে দ্রুতই কমিশনে সিদ্ধান্ত কার্যপত্র দাখিল করবেন। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি বিচারাধীন এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না।

দণ্ড পাওয়া ওই সাংবাদিকের নাম শফিউজ্জামান রানা। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে তথ্য অধিকার আইনে একটি প্রকল্পের তথ্য চান। কিন্তু তথ্য চাইতে যাওয়া সাংবাদিককে অসদাচরণের অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।