ঢাকা ১২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo `জুলাই চেতনায় ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিক সমাজের অঙ্গীকার’ Logo ডামুড্যায় গরীব ও অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ Logo বিশ্বনাথে আলোকিত সুর সাংস্কৃতিক ফোরাম অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা Logo বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এমডিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মামলা Logo সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন Logo ঝিনাইদহে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময় সভা Logo ভালো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল ভূমিকা রাখছে Logo বন্ধু একাদশ হাকিমপুরকে হারিয়ে মুন্সিপাড়া ওয়ারিয়ার্স দিনাজপুর চ্যাম্পিয়ান Logo জয়পুরহাটে স্ত্রীকে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা স্বামীর Logo ব্যস্ত সময় পার করছে প্রতিমা শিল্পীরা

সাদুল্লাপুর শতবর্ষী বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে স্মারকলিপি

তারিফুল প্রধান, সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা)
  • আপডেট সময় : ৩১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাইবান্ধার শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়টি জাতীয়করণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ অনিক ইসলামের মাধ্যমে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরবরে এক স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এসময় প্রতিষ্ঠানটি প্রধান শিক্ষক এনশাদ আলী, সহকারী প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শাহাবুল আলম কাজল, সহকারী শিক্ষক আবু তালেব সরকার, আল আমিন সরকার, ওমর ফারকসহ অনেকে।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়টি ঐতিহ্যবাহী ও শতবর্ষী বিদ্যাপীঠ। প্রতিষ্ঠানটি ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে স্থাপিত হয়ে অদ্যাবধি সুদীর্ঘ ১০৭ বছর যাবত শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের ন্যায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এছাড়া এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে চালু রয়েছে। বর্তমান শিক্ষাবর্ষে ১ হাজার ৬৩৮ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। ফলাফলের দিক থেকে এ বিদ্যালয়টি জেলার পর্যায়ে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে একটি। উপজেলা সদরে নিজস্ব ৬.৫০ একর জমির উপর অবস্থিত।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণের চূড়ান্ত ঘোষণার মাত্র তিন মাস পূর্বে অজ্ঞাত কারণে তৎকালীন সংসদ সদস্য ডিও লেটার প্রত্যাহার করে নিয়ে অন্য একটি বিদ্যালয়ের নামপ্রস্তাব করেন। যার ফলে এ বিদ্যালয় সকল ক্যাটাগরিতে এগিয়ে থেকেও জাতীয়করণ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনশাদ আলী বলেন, অন্তর্র্বতীকালীন সরকার বৈষম্য নিরসনে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছে। এই জায়গা থেকে আমরা আশাবাদী যে, আমাদের বিদ্যালয়ের প্রতি আগে যে বৈষম্য দেখানো হয়েছে তার প্রতিকার হবে এবং সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানটি ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাদুল্লাপুর শতবর্ষী বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে স্মারকলিপি

আপডেট সময় :

গাইবান্ধার শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়টি জাতীয়করণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ অনিক ইসলামের মাধ্যমে সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরবরে এক স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এসময় প্রতিষ্ঠানটি প্রধান শিক্ষক এনশাদ আলী, সহকারী প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শাহাবুল আলম কাজল, সহকারী শিক্ষক আবু তালেব সরকার, আল আমিন সরকার, ওমর ফারকসহ অনেকে।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়টি ঐতিহ্যবাহী ও শতবর্ষী বিদ্যাপীঠ। প্রতিষ্ঠানটি ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে স্থাপিত হয়ে অদ্যাবধি সুদীর্ঘ ১০৭ বছর যাবত শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের ন্যায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এছাড়া এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে চালু রয়েছে। বর্তমান শিক্ষাবর্ষে ১ হাজার ৬৩৮ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। ফলাফলের দিক থেকে এ বিদ্যালয়টি জেলার পর্যায়ে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে একটি। উপজেলা সদরে নিজস্ব ৬.৫০ একর জমির উপর অবস্থিত।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণের চূড়ান্ত ঘোষণার মাত্র তিন মাস পূর্বে অজ্ঞাত কারণে তৎকালীন সংসদ সদস্য ডিও লেটার প্রত্যাহার করে নিয়ে অন্য একটি বিদ্যালয়ের নামপ্রস্তাব করেন। যার ফলে এ বিদ্যালয় সকল ক্যাটাগরিতে এগিয়ে থেকেও জাতীয়করণ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনশাদ আলী বলেন, অন্তর্র্বতীকালীন সরকার বৈষম্য নিরসনে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছে। এই জায়গা থেকে আমরা আশাবাদী যে, আমাদের বিদ্যালয়ের প্রতি আগে যে বৈষম্য দেখানো হয়েছে তার প্রতিকার হবে এবং সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানটি ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে।