ঢাকা ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

সিংগাইরে নায়েবের মারপ্যাচে দালালের ফাঁদ

ছাবিনা দিলরুবা, মানিকগঞ্জ
  • আপডেট সময় : ২২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে বিভিন্ন ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার মারপ্যাচে দালালের খপ্পরে পরে, অর্থকড়ি হারিয়ে নিঃস্ব অনেক খারিজের প্রস্তাব করতে আসা ভুক্তভোগীরা। জামির্তা ইউনিয়নের ভুক্তভোগী মালা আক্তার বলেন, জামির্তা ভুমি কর্মকর্তার নিকট খারিজের প্রস্তাব করতে গেলে, বিনা কারণে আমাকে দিনের পর দিন আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে, ব্যাপক হয়রানি করে থাকেন। যার ফলে দলিল লেখক দালাল তোফাজ্জলের খপ্পরে পড়ে ৩৫ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে খারিজ করে, আমি এখন ঋণে জর্জরিত। এদিকে পৌর ভূমি অফিসের সাবেক নায়েব মোঃকামরুল হাসান, দালাল রিপনের ফাঁদে পড়ে অনেক অসহায় সাধারণ মানুষ নিস্ব হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, নায়েব কামরুল হাসানের নিকট বিনোদপুর গ্রামের জমত আলী খারিজের প্রস্তাব দিতে গেলে এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করার কারনে, এখন পর্যন্ত খারিজ করতে পারেন নি।এদিকে আর এক দালাল প্রাইভেট কার চালক রিপন দালাল বিনোদপুর গ্রামের দুর্জন আলীর পুত্র নাইটগার্ড আবদুল আজিজের ৯ শতাংশ জমির খারিজ করতে গিয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘুষ হাতিয়ে নেন।রিপন দালাল বলেন,আবদুল আজিজের খারিজ করতে ত্রিশ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন,মানিকগঞ্জ সাবরেজিস্ট্রি অফিসের তল্লাশকারক লক্ষ্মণ। লক্ষণ বলেন,কিছু টাকা বাড়তি নিয়েছি কিন্তু ৩০ হাজার টাকা নেইনি।সিংগাইর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: হাবেল উদ্দিন বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেব।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সিংগাইরে নায়েবের মারপ্যাচে দালালের ফাঁদ

আপডেট সময় :

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে বিভিন্ন ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার মারপ্যাচে দালালের খপ্পরে পরে, অর্থকড়ি হারিয়ে নিঃস্ব অনেক খারিজের প্রস্তাব করতে আসা ভুক্তভোগীরা। জামির্তা ইউনিয়নের ভুক্তভোগী মালা আক্তার বলেন, জামির্তা ভুমি কর্মকর্তার নিকট খারিজের প্রস্তাব করতে গেলে, বিনা কারণে আমাকে দিনের পর দিন আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে, ব্যাপক হয়রানি করে থাকেন। যার ফলে দলিল লেখক দালাল তোফাজ্জলের খপ্পরে পড়ে ৩৫ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে খারিজ করে, আমি এখন ঋণে জর্জরিত। এদিকে পৌর ভূমি অফিসের সাবেক নায়েব মোঃকামরুল হাসান, দালাল রিপনের ফাঁদে পড়ে অনেক অসহায় সাধারণ মানুষ নিস্ব হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, নায়েব কামরুল হাসানের নিকট বিনোদপুর গ্রামের জমত আলী খারিজের প্রস্তাব দিতে গেলে এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করার কারনে, এখন পর্যন্ত খারিজ করতে পারেন নি।এদিকে আর এক দালাল প্রাইভেট কার চালক রিপন দালাল বিনোদপুর গ্রামের দুর্জন আলীর পুত্র নাইটগার্ড আবদুল আজিজের ৯ শতাংশ জমির খারিজ করতে গিয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘুষ হাতিয়ে নেন।রিপন দালাল বলেন,আবদুল আজিজের খারিজ করতে ত্রিশ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন,মানিকগঞ্জ সাবরেজিস্ট্রি অফিসের তল্লাশকারক লক্ষ্মণ। লক্ষণ বলেন,কিছু টাকা বাড়তি নিয়েছি কিন্তু ৩০ হাজার টাকা নেইনি।সিংগাইর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: হাবেল উদ্দিন বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেব।