ঢাকা ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সুরসম্রাট আলাউদ্দিন খাঁ স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ

‎‎আবদুল হাদী, নবীনগর, (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
  • আপডেট সময় : ৪৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‎বিশ্ববিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ সুরসম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি সংরক্ষণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে নির্মিত হতে যাচ্ছে ‘আলাউদ্দিন খাঁ স্মৃতি কমপ্লেক্স’। এ লক্ষ্যে গত বুধবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল সুরসম্রাটের জন্মভূমি শিবপুর পরিদর্শন করেছে।‎
‎১৮৬২ সালে জন্ম নেওয়া এবং ১৯৭২ সালে ভারতের মাইহারে মৃত্যুবরণ করা এই কিংবদন্তি সরোদশিল্পী প্রায় ২০০ বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারদর্শী ছিলেন। তাঁর স্মৃতিকে প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে কমপ্লেক্সে থাকবে স্মৃতি জাদুঘর, কালচারাল সেন্টার ও অতিথিশালা।‎
‎স্মৃতি জাদুঘরে স্থান পাবে সুরসম্রাটের দুর্লভ ছবি, বাজানো বাদ্যযন্ত্রের রেপ্লিকা, জীবনীভিত্তিক বই, ডকুমেন্টারি ও সংবাদপত্রের কাটিং। থাকবে তাঁর পরিবার ও বংশধরদের তথ্য, মুক্তিযুদ্ধকালীন ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর দলিল এবং তাঁর উদ্ভাবিত রাগ-রাগিনী। দ্বিতীয় তলায় স্থাপিত হবে কালচারাল সেন্টার, যেখানে শাস্ত্রীয় সংগীত ও বাদ্যযন্ত্র বাজানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
‎‎জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া নয়, গোটা জাতির জন্য এটি হবে গৌরবের বিষয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সুরসম্রাট আলাউদ্দিন খাঁ স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ

আপডেট সময় :

‎বিশ্ববিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ সুরসম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি সংরক্ষণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে নির্মিত হতে যাচ্ছে ‘আলাউদ্দিন খাঁ স্মৃতি কমপ্লেক্স’। এ লক্ষ্যে গত বুধবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল সুরসম্রাটের জন্মভূমি শিবপুর পরিদর্শন করেছে।‎
‎১৮৬২ সালে জন্ম নেওয়া এবং ১৯৭২ সালে ভারতের মাইহারে মৃত্যুবরণ করা এই কিংবদন্তি সরোদশিল্পী প্রায় ২০০ বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারদর্শী ছিলেন। তাঁর স্মৃতিকে প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে কমপ্লেক্সে থাকবে স্মৃতি জাদুঘর, কালচারাল সেন্টার ও অতিথিশালা।‎
‎স্মৃতি জাদুঘরে স্থান পাবে সুরসম্রাটের দুর্লভ ছবি, বাজানো বাদ্যযন্ত্রের রেপ্লিকা, জীবনীভিত্তিক বই, ডকুমেন্টারি ও সংবাদপত্রের কাটিং। থাকবে তাঁর পরিবার ও বংশধরদের তথ্য, মুক্তিযুদ্ধকালীন ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর দলিল এবং তাঁর উদ্ভাবিত রাগ-রাগিনী। দ্বিতীয় তলায় স্থাপিত হবে কালচারাল সেন্টার, যেখানে শাস্ত্রীয় সংগীত ও বাদ্যযন্ত্র বাজানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
‎‎জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া নয়, গোটা জাতির জন্য এটি হবে গৌরবের বিষয়।