ঢাকা ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩২৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

আপডেট সময় :

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।