ঢাকা ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo `জুলাই চেতনায় ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিক সমাজের অঙ্গীকার’ Logo ডামুড্যায় গরীব ও অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ Logo বিশ্বনাথে আলোকিত সুর সাংস্কৃতিক ফোরাম অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা Logo বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের এমডিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মামলা Logo সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবীতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন Logo ঝিনাইদহে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময় সভা Logo ভালো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল ভূমিকা রাখছে Logo বন্ধু একাদশ হাকিমপুরকে হারিয়ে মুন্সিপাড়া ওয়ারিয়ার্স দিনাজপুর চ্যাম্পিয়ান Logo জয়পুরহাটে স্ত্রীকে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা স্বামীর Logo ব্যস্ত সময় পার করছে প্রতিমা শিল্পীরা

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৩৪১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আগুনে পোড়া ভবনটি ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা

আপডেট সময় :

 

কোন রকমের নীতিমালার তোয়াক্কা করেই কয়জলার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় ভবনটি নির্মাণ করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় ভবনটির কাপড়ের গুদামে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট প্রায় ৫ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।

শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে করেন ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, আগুন পোড়া ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ।

ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট নেই, ভেতরে ঢোকার সিঁড়িও খুবই সংকীর্ণ। পাশের অন্য ভবন থেকে পানি দেয়ার ব্যবস্থাও নেই, কারণ ভবনগুলো সব লাগোয়া। ভবনটির নিচে নেই নিজস্ব কোনো ওয়াটার রিজার্ভ।

ফোয়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আমরা ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করে দেখেছি। ভবনের যে অবকাঠামোগত স্ট্রেন্থ, সেটা আর নেই। একেবারে কমে গেছে। ভবনটির এক জায়গায় ছাদ ফেটে গেছে। যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, এখানকার সবগুলো ভবনই ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মিত। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই। আমরা ভবনটির পূর্ব পাশ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে পানি দেয়াসহ কোনো কাজই করতে পারছি না। ভবনটির নিচে যে ওয়াটার রিজার্ভ থাকার কথা সেটিও নেই।