ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

‘আমার বিরুদ্ধে লেখে কিছুই করতে পারবেন না’

শাহারুল ইসলাম, পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা)
  • আপডেট সময় : ৫৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘সাংবাদিকদের জন্য কাগজ-কলম ফ্রী করে দিয়েছি আমার বিরুদ্ধে যতোই লেখেন আমার কিছুই করতে পারবেনা’ বললেন পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তী।
জানা যায়, গাইবান্ধার এলজিইডির অধীনে পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউনিয়ন হতে হরিনাবাড়ী বাজার ভায়া হালিমনগর ১৭৯০ মিটার রাস্তা পাকাকরণের জন্য প্রায় ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। মা এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজটি বাস্তবায়নের জন্য অনুমতি পান। উক্ত রাস্তা কার্পেটিং করার সময় অপরিস্কার ও ইটের খোয়া কম পাওয়ায় গত ৫ মে-২০২৫ তারিখ উক্ত রাস্তার কাজ বন্ধ রাখার জন্য পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী জেলা ও বিভাগীয় প্রকৌশলী দপ্তর সহ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে পত্রের মাধ্যমে রাস্তার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান পত্রের আদেশ অমান্য করে কাজটি সম্পন্ন করেন।
পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তীর কাছে উক্ত রাস্তার কাজ সম্পর্কে জানতে গেলে, তিনি সাংবাদিকদের বলেন আপনাদের জন্য কাগজ-কলম ফ্রী করে দিয়েছি আপনারা যতো খুশি লেখেন আপনারা আমার কিছুই করতে পারবেন না।
তিনি আরো বলেন, আপনাদের কোন তথ্য দিবনা। আপনাদের লেখার কারণ কোন তদন্তও হবেনা। কারণ জেলা থেকে হেডকোয়াটার ও পিডি পর্যন্ত পলাশবাড়ীর লোকজন সম্পর্কে সবাই জেনে গেছে। সেকারণে আপনাদের নিউজে আমার কোনকিছু হবেনা বরং আমার ক্রেডিট বাড়বে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

‘আমার বিরুদ্ধে লেখে কিছুই করতে পারবেন না’

আপডেট সময় :

‘সাংবাদিকদের জন্য কাগজ-কলম ফ্রী করে দিয়েছি আমার বিরুদ্ধে যতোই লেখেন আমার কিছুই করতে পারবেনা’ বললেন পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তী।
জানা যায়, গাইবান্ধার এলজিইডির অধীনে পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউনিয়ন হতে হরিনাবাড়ী বাজার ভায়া হালিমনগর ১৭৯০ মিটার রাস্তা পাকাকরণের জন্য প্রায় ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। মা এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজটি বাস্তবায়নের জন্য অনুমতি পান। উক্ত রাস্তা কার্পেটিং করার সময় অপরিস্কার ও ইটের খোয়া কম পাওয়ায় গত ৫ মে-২০২৫ তারিখ উক্ত রাস্তার কাজ বন্ধ রাখার জন্য পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী জেলা ও বিভাগীয় প্রকৌশলী দপ্তর সহ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে পত্রের মাধ্যমে রাস্তার কাজ বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান পত্রের আদেশ অমান্য করে কাজটি সম্পন্ন করেন।
পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তীর কাছে উক্ত রাস্তার কাজ সম্পর্কে জানতে গেলে, তিনি সাংবাদিকদের বলেন আপনাদের জন্য কাগজ-কলম ফ্রী করে দিয়েছি আপনারা যতো খুশি লেখেন আপনারা আমার কিছুই করতে পারবেন না।
তিনি আরো বলেন, আপনাদের কোন তথ্য দিবনা। আপনাদের লেখার কারণ কোন তদন্তও হবেনা। কারণ জেলা থেকে হেডকোয়াটার ও পিডি পর্যন্ত পলাশবাড়ীর লোকজন সম্পর্কে সবাই জেনে গেছে। সেকারণে আপনাদের নিউজে আমার কোনকিছু হবেনা বরং আমার ক্রেডিট বাড়বে।