ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫

ঈদের দিন বাড়িতে ৬ মরদেহ!

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২১২ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগ্রহ

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া হলো আর। তার আগেই ঈদের দিনে বাড়ির ওঠুনে ৬ মরদেহ! গোটা এলাকাজুড়ে বিষাদের ছায়া।

ঢাকা থেকে মাইক্রোবাসে ব্রহ্মণবাড়িয়ায় ফিরছিলেন তারা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দ্রুত ছুটে চলছে মাইক্রোবাস। এসময় মাধবদীর টাটাপাড়া এলাকায় কাভার্ডভ্যান ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৬জন প্রাণ হারান। ঈদের আগের রাত বুধবার (১০ এপ্রিল) সাড়ে ১০টা নাগাদ এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় বাড়ি ফেরা হলো তাদের ।

মৃত সকলের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরের পাইকপাড়া গ্রামে। এরমধ্যে মজিবুর মিয়া (২২), তার ভাগনি মীম আক্তার (১৭), ভাগিনা আবু হুরায়রা (১০), চাচা জসিম উদ্দিন (২৮), তাদের প্রতিবেশী ফালান মিয়া (২৭) ও হেলাল মিয়া (২৮)।

মুজিবুরের পরিবার জানিয়েছেন, ঢাকার খিলক্ষেতে লেপ-তোশকের ব্যবসা করতেন মজিবুর। ফালান ও হেলালের উত্তরায় পর্দার দোকান ছিল। তারা ঈদের আগের রাতে মাইক্রোবাস ভাড়া নিয়ে ঈদ করতে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন।

ঈদের দিন বৃহস্পতিবার সকালে তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জোহরের নামাজ শেষে পাইকপাড়ার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঈদের দিন বাড়িতে ৬ মরদেহ!

আপডেট সময় : ১০:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪

 

ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া হলো আর। তার আগেই ঈদের দিনে বাড়ির ওঠুনে ৬ মরদেহ! গোটা এলাকাজুড়ে বিষাদের ছায়া।

ঢাকা থেকে মাইক্রোবাসে ব্রহ্মণবাড়িয়ায় ফিরছিলেন তারা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দ্রুত ছুটে চলছে মাইক্রোবাস। এসময় মাধবদীর টাটাপাড়া এলাকায় কাভার্ডভ্যান ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৬জন প্রাণ হারান। ঈদের আগের রাত বুধবার (১০ এপ্রিল) সাড়ে ১০টা নাগাদ এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় বাড়ি ফেরা হলো তাদের ।

মৃত সকলের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরের পাইকপাড়া গ্রামে। এরমধ্যে মজিবুর মিয়া (২২), তার ভাগনি মীম আক্তার (১৭), ভাগিনা আবু হুরায়রা (১০), চাচা জসিম উদ্দিন (২৮), তাদের প্রতিবেশী ফালান মিয়া (২৭) ও হেলাল মিয়া (২৮)।

মুজিবুরের পরিবার জানিয়েছেন, ঢাকার খিলক্ষেতে লেপ-তোশকের ব্যবসা করতেন মজিবুর। ফালান ও হেলালের উত্তরায় পর্দার দোকান ছিল। তারা ঈদের আগের রাতে মাইক্রোবাস ভাড়া নিয়ে ঈদ করতে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন।

ঈদের দিন বৃহস্পতিবার সকালে তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জোহরের নামাজ শেষে পাইকপাড়ার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন হয়।