ঢাকা ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৮০ জনের মৃত্যু

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪ ২১৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৮০ জনের বেশি মনুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স শিসেকেদি এক ঘোষণায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বুধবার মাই-এনডোম্বে প্রদেশের মুশি শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরের কোয়া নদীতে এই দুর্ঘটনা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের বিপর্যয় না ঘটে সেজন্য ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স।

ভুক্তভোগীদের পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স।

কঙ্গোতে নৌকাডুবির ঘটনা যেন সাধারণ বিষয়ে হয়ে ওঠেছে। সেখানে ছোটবড় নৌকা এবং জাহাজে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করার কারণেই বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনা ঘটে। মধ্য আফ্রিকার দেশটির বিস্তীর্ণ বনাঞ্চলজুড়ে অল্প কিছু পাকা রাস্তা রয়েছে। সেখানে বেশিরভাগ মানুষ নদীপথেই যাতায়াত করে থাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৮০ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০২:৪১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪

 

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৮০ জনের বেশি মনুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স শিসেকেদি এক ঘোষণায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বুধবার মাই-এনডোম্বে প্রদেশের মুশি শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরের কোয়া নদীতে এই দুর্ঘটনা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের বিপর্যয় না ঘটে সেজন্য ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স।

ভুক্তভোগীদের পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স।

কঙ্গোতে নৌকাডুবির ঘটনা যেন সাধারণ বিষয়ে হয়ে ওঠেছে। সেখানে ছোটবড় নৌকা এবং জাহাজে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করার কারণেই বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনা ঘটে। মধ্য আফ্রিকার দেশটির বিস্তীর্ণ বনাঞ্চলজুড়ে অল্প কিছু পাকা রাস্তা রয়েছে। সেখানে বেশিরভাগ মানুষ নদীপথেই যাতায়াত করে থাকে।