সংবাদ শিরোনাম ::
কপিলমুনি প্রাথমিক ভবনের কাজ দু’বছরেও হয়নি শেষ

আব্দুল মজিদ, পাইকগাছা প্রতিনিধি
- আপডেট সময় : ০১:৪০:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫ ৪ বার পড়া হয়েছে

filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; captureOrientation: null; brp_mask:0; brp_del_th:null; brp_del_sen:null; delta:null; module: photo;hw-remosaic: false;touch: (-1.0, -1.0);sceneMode: 8;cct_value: 0;AI_Scene: (-1, -1);aec_lux: 0.0;aec_lux_index: 0;HdrStatus: off;albedo: ;confidence: ;motionLevel: 0;weatherinfo: null;temperature: 37;
খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বহুতল ভবন নির্মাণ কাজের সময় নির্ধারণ থাকলেও। তা অতিবাহিত হয়ে বর্তমানে নির্মাণ কাজের অভাবে থমকে আছে বিদ্যালয়টি। জানা যায়, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে উপজেলার কপিলমুনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ১,২৮,০০০০০(এক কোটি আটাশ লক্ষ) টাকা বরাদ্দ হয়। উক্ত কাজের টেন্ডার পান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ঘোষ কনস্ট্রাকশন। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ঘোষ কনস্ট্রাকশন ২০২৩ সালের মার্চ মাসের ২১ তারিখ ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেন। উক্ত ভবনের কাজ এক বছরের মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও ২০২৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত নির্মাণ কাজ চলমান ছিল। অথচ তখনও শেষ হয়নি ভবন নির্মাণের কাজ। ভবন নির্মাণের কাজ এক বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ২১ মার্চ এর মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের উদাসীনতায় প্রায় এক বছর দুই মাস অতিবাহিত হলেও শেষ হয়নি ভবন নির্মাণের কাজ। ফলে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম চরম ব্যহত হচ্ছে।
এবিষয়ে বিদ্যালয়ের বহুতল ভবন নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নুরুজ্জামান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি অভিযোগও করেন। তবুও আজও পর্যন্ত হয়নি কোনো অগ্রগতি। বর্তমানে নির্মাণাধীন ভবনের দরজার পাল্লা, বারান্দার গ্রীল, সিঁড়ির গ্রিল, বৈদ্যুতিক ওয়েরিং, ভবনের রং করন, বৈদ্যুতিক বাতি, ফ্যান ইত্যাদি কাজ বর্তমানে থমকে আছে।
এবিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুজ্জামান বলেন, আমরা বিভিন্ন সময়ে ভবনের ঠিকাদার ও উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগ করলেও এখনো উক্ত কাজ শুরু হয়নি। কবে নাগাদ কাজ শেষ হবে তা বর্তমানে বলাটা অনিশ্চিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় শ্রেণীকক্ষ স্বল্পতার কারণে শ্রেণী পাঠদান কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। আপনাদের মাধ্যমে শুনলাম। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।