ঢাকা ০৬:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

কিডনি রোগীদের বিদেশমুখিতা কমাতে ১১ প্রস্তাব

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ৯৯ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশে কিডনি রোগীদের চিকিৎসা ব্যয়বহুল ও সীমিত পরিসরে থাকায় প্রতিবছর অসংখ্য রোগী উন্নত চিকিৎসার নিতে বিদেশে যান। বিশেষত, কিডনি প্রতিস্থাপন ও ডায়ালাইসিস সুবিধা পর্যাপ্ত না থাকায় রোগীরা ভারত, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এই প্রবণতা রোধ করতে ১১টি প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে আয়োজিত বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাব জানায় সংগঠনটি।

প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে— কিডনি রোগের ভয়াবহ পরিমাণ জনসাধারণের কাছে প্রচার করতে হবে; প্রাথমিক কিডনি রোগ শনাক্তকরণকে ইউনিয়ন পর্যায়ে পৌঁছাতে হবে; দেশের প্রতিটি জেলা সদর হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ব্যবস্থা করতে হবে; সিএপিডি ফ্লুইডের দাম জনসাধারণের কয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে; লাইভ রিলেটেড কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে কিডনি ডোনারের পরিমাণ বাড়াতে হবে; ‘ক্যাডাভেরিক কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে রেনাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম চালু করতে হবে; চিকিৎসকদের যথাসময়ে পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে; কিডনি বিশেষজ্ঞ তৈরির জন্য এমডি কোর্স বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিস্তৃত করতে হবে; বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের প্রয়োজন অনুযায়ী সুষম ভাবে বণ্টন করতে হবে এবং কিডনি রোগীদের জন্য আরও উন্নত সুযোগ-সুবিধা সহ কিডনি রোগের চিকিৎসা দেশে করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কিডনি রোগীদের বিদেশমুখিতা কমাতে ১১ প্রস্তাব

আপডেট সময় :

বাংলাদেশে কিডনি রোগীদের চিকিৎসা ব্যয়বহুল ও সীমিত পরিসরে থাকায় প্রতিবছর অসংখ্য রোগী উন্নত চিকিৎসার নিতে বিদেশে যান। বিশেষত, কিডনি প্রতিস্থাপন ও ডায়ালাইসিস সুবিধা পর্যাপ্ত না থাকায় রোগীরা ভারত, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এই প্রবণতা রোধ করতে ১১টি প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ রেনাল অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে আয়োজিত বিশ্ব কিডনি দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাব জানায় সংগঠনটি।

প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে— কিডনি রোগের ভয়াবহ পরিমাণ জনসাধারণের কাছে প্রচার করতে হবে; প্রাথমিক কিডনি রোগ শনাক্তকরণকে ইউনিয়ন পর্যায়ে পৌঁছাতে হবে; দেশের প্রতিটি জেলা সদর হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ব্যবস্থা করতে হবে; সিএপিডি ফ্লুইডের দাম জনসাধারণের কয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে; লাইভ রিলেটেড কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে কিডনি ডোনারের পরিমাণ বাড়াতে হবে; ‘ক্যাডাভেরিক কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে রেনাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম চালু করতে হবে; চিকিৎসকদের যথাসময়ে পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে; কিডনি বিশেষজ্ঞ তৈরির জন্য এমডি কোর্স বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিস্তৃত করতে হবে; বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের প্রয়োজন অনুযায়ী সুষম ভাবে বণ্টন করতে হবে এবং কিডনি রোগীদের জন্য আরও উন্নত সুযোগ-সুবিধা সহ কিডনি রোগের চিকিৎসা দেশে করতে হবে।