ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

কেশবপুরে বিএনপির উচ্ছ্বাস, জনমনে নতুন আশার সঞ্চার

কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ২২ বার পড়া হয়েছে

Oplus_0

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের রাজনীতিতে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছেন ধানের শীষের প্রতীকের এমপি প্রার্থী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। নির্বাচনী মাঠে নেমেই তিনি সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। গ্রামের মা-বোনেরা, তরুণ সমাজ ও কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষ বলছেন ধানের শীষেন মার্কা মেরেছি অন্তরে, ভোট দেবো এবার শ্রাবণকে।
নির্বাচনী প্রচারণায় শ্রাবণ প্রতিদিন উপজেলার গ্রাম থেকে গ্রামের প্রত্যান্ত অঞ্চলে , শহর, বাজার সহ সকল জনপদে সাধারণ মানুষের মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তার সঙ্গে দেখা করতে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। কেশবপুরের চিংড়া বাজার , গৌরিঘোনা, সাতবাড়িয়া , পাজিয়া, সাগরদাঁড়ি ও সদর এলাকায় ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গ্রামীণ নারীরা বলছেন, ওই ছেলেটা সাবার কাছে আসে কথা বলে। তার মধ্যে কোন অহংকার নেই। আমরা ওকেই চাই।
একইভাবে কৃষক ও তরুণরা জানাচ্ছেন, শ্রাবণ তাদের আশার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। ধানেন শীষ মানে এখন পরিবর্তনের প্রতীক, শ্রাবণ মানে তরুণ নেতৃত্ব। নির্বাচনী প্রচারণায় দেখা গেছে, শ্রাবণের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মাঠে নেমেছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। স্থানীয় হাট বাজার ও মোড়ে মোড়ে চলছে ধানের শীষের প্রচার; কেউ নিজ উদ্যোগে ব্যানার ও পোস্টার লাগাচ্ছেন। কেশবপুর পৌর এলাকায় ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তার কর্মী–সমর্থকদের উচ্ছ্বাস অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, শ্রাবণ একজন তরুণ, শিক্ষিত ও প্রখর বক্তা হিসেবে ইতিমধ্যেই এলাকায় পরিচিতি পেয়েছেন। তার ভদ্র আচরণ ও জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের মনোভাব তাকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলেছে।
এবারের নির্বাচনে গ্রামীণ নারী ভোটারদের উচ্ছ্বাসও লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গৌরিঘোনা ইউনিয়নের এক নারী ভোটার বলেন, শ্রাবণ ভাই মাঠে এসে আমাদের কথা শোনেন, কাজের লোকদের সঙ্গে কথা বরেন। এখন তরুণ ভোটাররা বলছেন, আমরা এমন প্রার্থীই চাই, যিনি এলাকার মানুষের পাশে থাকবেন। শ্রাবণ তেমনই একজন নেতা।
স্থানীয় রাজনৈতিক মহলের অভিমত, শ্রাবণ যদি নির্বাচনে জয়ী হন, তবে কেশবপুরের দীর্ঘদিনের উন্নয়ন-অচলাবস্থা দূর হবে। বিশেষ করে ভবদহ জলবদ্ধতা নিরসন, কৃষির উন্নয়ন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান এই ইস্যুগুলো নিয়ে তার স্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। কেশবপুরের প্রবীণ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুবুর রহমান বলেন, শ্রাবণ তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক। জনগণের আস্থা তিনি অর্জন করেছেন তার ব্যবহারে, কর্মে ও প্রতিশ্রুতিতে। ধানের শীষের প্রার্থী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ এখন কেশবপুরের রাজনীতিতে আলোচিত নাম। নির্বাচনী মাঠে তার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। গ্রামীণ মা-বোনেরা বলছেন, এবারে ভোটে পরিবর্তন আসবে আমরা এমপি শ্রাবণকে চাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কেশবপুরে বিএনপির উচ্ছ্বাস, জনমনে নতুন আশার সঞ্চার

আপডেট সময় :

যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের রাজনীতিতে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছেন ধানের শীষের প্রতীকের এমপি প্রার্থী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। নির্বাচনী মাঠে নেমেই তিনি সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। গ্রামের মা-বোনেরা, তরুণ সমাজ ও কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষ বলছেন ধানের শীষেন মার্কা মেরেছি অন্তরে, ভোট দেবো এবার শ্রাবণকে।
নির্বাচনী প্রচারণায় শ্রাবণ প্রতিদিন উপজেলার গ্রাম থেকে গ্রামের প্রত্যান্ত অঞ্চলে , শহর, বাজার সহ সকল জনপদে সাধারণ মানুষের মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তার সঙ্গে দেখা করতে ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। কেশবপুরের চিংড়া বাজার , গৌরিঘোনা, সাতবাড়িয়া , পাজিয়া, সাগরদাঁড়ি ও সদর এলাকায় ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গ্রামীণ নারীরা বলছেন, ওই ছেলেটা সাবার কাছে আসে কথা বলে। তার মধ্যে কোন অহংকার নেই। আমরা ওকেই চাই।
একইভাবে কৃষক ও তরুণরা জানাচ্ছেন, শ্রাবণ তাদের আশার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। ধানেন শীষ মানে এখন পরিবর্তনের প্রতীক, শ্রাবণ মানে তরুণ নেতৃত্ব। নির্বাচনী প্রচারণায় দেখা গেছে, শ্রাবণের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মাঠে নেমেছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। স্থানীয় হাট বাজার ও মোড়ে মোড়ে চলছে ধানের শীষের প্রচার; কেউ নিজ উদ্যোগে ব্যানার ও পোস্টার লাগাচ্ছেন। কেশবপুর পৌর এলাকায় ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তার কর্মী–সমর্থকদের উচ্ছ্বাস অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, শ্রাবণ একজন তরুণ, শিক্ষিত ও প্রখর বক্তা হিসেবে ইতিমধ্যেই এলাকায় পরিচিতি পেয়েছেন। তার ভদ্র আচরণ ও জনগণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের মনোভাব তাকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলেছে।
এবারের নির্বাচনে গ্রামীণ নারী ভোটারদের উচ্ছ্বাসও লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গৌরিঘোনা ইউনিয়নের এক নারী ভোটার বলেন, শ্রাবণ ভাই মাঠে এসে আমাদের কথা শোনেন, কাজের লোকদের সঙ্গে কথা বরেন। এখন তরুণ ভোটাররা বলছেন, আমরা এমন প্রার্থীই চাই, যিনি এলাকার মানুষের পাশে থাকবেন। শ্রাবণ তেমনই একজন নেতা।
স্থানীয় রাজনৈতিক মহলের অভিমত, শ্রাবণ যদি নির্বাচনে জয়ী হন, তবে কেশবপুরের দীর্ঘদিনের উন্নয়ন-অচলাবস্থা দূর হবে। বিশেষ করে ভবদহ জলবদ্ধতা নিরসন, কৃষির উন্নয়ন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান এই ইস্যুগুলো নিয়ে তার স্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। কেশবপুরের প্রবীণ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুবুর রহমান বলেন, শ্রাবণ তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক। জনগণের আস্থা তিনি অর্জন করেছেন তার ব্যবহারে, কর্মে ও প্রতিশ্রুতিতে। ধানের শীষের প্রার্থী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ এখন কেশবপুরের রাজনীতিতে আলোচিত নাম। নির্বাচনী মাঠে তার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। গ্রামীণ মা-বোনেরা বলছেন, এবারে ভোটে পরিবর্তন আসবে আমরা এমপি শ্রাবণকে চাই।