ঢাকা ০৩:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

গোলাপগঞ্জে গৃহবধূর লাশ পুকুর থেকে উদ্বার

গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৮৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ঈদে বাপের বাড়ি বেড়াতে আসাই যেনো কাল হলো সাবিনা বেগমের, গোলাপগঞ্জের বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা গ্রামে একটি পুকুর থেকে সাবিনা বেগম নামের এক মহিলার লাশ উদ্ধার করেছে গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ।
গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ লাশটি উদ্ধার করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নিয়ে আসা হয়। নিহত গৃহবধু সাবিনা বেগম উপজেলার ঢাকাদক্ষিণ ইউনিয়নের সুনামপুর গ্রামের আনুর মিয়ার স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাগলা গ্রামের মাষ্টার শওকত আলীর পরিত্যক্ত পুকুরে হঠাৎ গৃহবধুর লাশটি দেখতে পান এলাকাবাসী। তাৎক্ষণিক বিষয়টি গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নিয়ে আসে। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করে।
গৃহবধু সাবিনা বেগমের ভাই দোলাল মিয়া জানান, আমার বোন আমাদের বাড়িতে ঈদের বেড়ানিতে আসছিলেন। আজ সকালে আমার বোন জামাই আনুর মিয়া আমার বোনকে তার বাড়ি নিয়ে আসেন। একটু আগেই শুনলাম আমার বোনের লাশ বাগলায় পাওয়া গেছে। আমরা ধারণা করছি আমার বোন জামাই আনুর মিয়া আমার বোনকে মেরে এখানে ফেলে রেখে গেছে। আমি আমার বোনের হত্যার বিচার চাই।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মোল্যা জানান, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গোলাপগঞ্জে গৃহবধূর লাশ পুকুর থেকে উদ্বার

আপডেট সময় :

 

ঈদে বাপের বাড়ি বেড়াতে আসাই যেনো কাল হলো সাবিনা বেগমের, গোলাপগঞ্জের বাদেপাশা ইউনিয়নের বাগলা গ্রামে একটি পুকুর থেকে সাবিনা বেগম নামের এক মহিলার লাশ উদ্ধার করেছে গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ।
গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ লাশটি উদ্ধার করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নিয়ে আসা হয়। নিহত গৃহবধু সাবিনা বেগম উপজেলার ঢাকাদক্ষিণ ইউনিয়নের সুনামপুর গ্রামের আনুর মিয়ার স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাগলা গ্রামের মাষ্টার শওকত আলীর পরিত্যক্ত পুকুরে হঠাৎ গৃহবধুর লাশটি দেখতে পান এলাকাবাসী। তাৎক্ষণিক বিষয়টি গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নিয়ে আসে। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করে।
গৃহবধু সাবিনা বেগমের ভাই দোলাল মিয়া জানান, আমার বোন আমাদের বাড়িতে ঈদের বেড়ানিতে আসছিলেন। আজ সকালে আমার বোন জামাই আনুর মিয়া আমার বোনকে তার বাড়ি নিয়ে আসেন। একটু আগেই শুনলাম আমার বোনের লাশ বাগলায় পাওয়া গেছে। আমরা ধারণা করছি আমার বোন জামাই আনুর মিয়া আমার বোনকে মেরে এখানে ফেলে রেখে গেছে। আমি আমার বোনের হত্যার বিচার চাই।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মোল্যা জানান, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।