ঢাকা ০৯:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আধুনিক কেবিন ব্লক ও দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা উদ্বোধন Logo ঝিনাইদহে ১০ ও ১৬ মাসে হিফজ সম্পন্ন, দুই শিক্ষার্থী ওমরাহ হজে পাঠাবে মাদ্রাসা Logo গাইবান্ধা-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক ডা. ময়নুল হাসান সাদিক Logo কক্সবাজার-৩ আসনে বিএনপির আস্থা লুৎফুর রহমান কাজল Logo উখিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার Logo শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা Logo মহেশপুরে মোটরসাইকেল ও আলমসাধুর সংঘর্ষে কলেজ ছাত্র নিহত Logo কেশবপুরে বিএনপির প্রার্থী তালিকায় রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ Logo যশোরে তরিকুল ইসলাম স্মরণে সাংবাদিক ইউনিয়নের দোয়া মাহফিল Logo সাদুল্লাপুরে হলুদক্ষেতে বৃদ্ধাকে ধর্ষণ ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

জলঢাকায় পোনা মাছ নিধন রোধে ২৬টি চায়না জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

রবিউল ইসলাম রাজ, জলঢাকা (নীলফামারী)
  • আপডেট সময় : ৮২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নীলফামারীর জলঢাকায় উন্মুক্ত জলাশয়ে পোনা মাছ নিধন রোধে বিশেষ অভিযানে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার কারনে ২৬টি চায়না টেপাই কারেন্ট (হোকস) জাল জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল কোর্ট বসিয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। মোবাইল কোর্টের নেতৃত্ব দেন উপজোলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ ইমরুল মোজাক্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের জানায়, ‘অবৈধ জাল ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। এ নীতি বাস্তবায়নে পোনামাছ নিধন রোধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার সরঞ্জাম জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে’।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জলঢাকায় পোনা মাছ নিধন রোধে ২৬টি চায়না জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

আপডেট সময় :

নীলফামারীর জলঢাকায় উন্মুক্ত জলাশয়ে পোনা মাছ নিধন রোধে বিশেষ অভিযানে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার কারনে ২৬টি চায়না টেপাই কারেন্ট (হোকস) জাল জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল কোর্ট বসিয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। মোবাইল কোর্টের নেতৃত্ব দেন উপজোলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ ইমরুল মোজাক্কিন গণমাধ্যমকর্মীদের জানায়, ‘অবৈধ জাল ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। এ নীতি বাস্তবায়নে পোনামাছ নিধন রোধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অবৈধ পন্থায় মাছ ধরার সরঞ্জাম জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে’।