ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ঝিনাইগাতীতে ভিজিডির চাল বিতরণে অনিয়ম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪ ১৭৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ১ নং কাংশা ইউনিয়নে ভিজিডি’র চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে।

রোববার (৩০জুন) দুপুরে চাল বিতরণকালে সরজমিন গেলে (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক)

উপকারভোগীরা জানান, দুই বছর মেয়াদী ভিজিডি কার্ডের সুবিধাভোগী প্রতিজনকে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা থাকলেও ৪৩৫ জন কার্ডধারি প্রত্যরককে দেওয়া হয় সাড়ে ২৬, ২৭ এবং ২৮ কেজি করে চাল।

ভিজিডি কর্মসূচি দরিদ্র ও হতদরিদ্র নারীদের জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদান করে আসছে বর্তমান জনবান্ধন সরকার। এই ধরণের অনিয়মের ফলে প্রকৃত সুবিধাভোগীরা প্রয়োজনীয় সহায়তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে এ ধরণের অনিয়ম প্রতিরোধ করা জরুরি বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমানের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.আশরাফুল আলম রাসেল জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুল জানান, সাংবাদিকেরা যে কোন অভিযোগ প্রশাসনকে জানানোর পর প্রশাসন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। এরজন্য অভিযোগ পত্র দিতে হবে কেন? বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে প্রতিনিধি কে জানান।
মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঝিনাইগাতীতে ভিজিডির চাল বিতরণে অনিয়ম

আপডেট সময় : ০৩:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪

 

শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ১ নং কাংশা ইউনিয়নে ভিজিডি’র চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে।

রোববার (৩০জুন) দুপুরে চাল বিতরণকালে সরজমিন গেলে (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক)

উপকারভোগীরা জানান, দুই বছর মেয়াদী ভিজিডি কার্ডের সুবিধাভোগী প্রতিজনকে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা থাকলেও ৪৩৫ জন কার্ডধারি প্রত্যরককে দেওয়া হয় সাড়ে ২৬, ২৭ এবং ২৮ কেজি করে চাল।

ভিজিডি কর্মসূচি দরিদ্র ও হতদরিদ্র নারীদের জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদান করে আসছে বর্তমান জনবান্ধন সরকার। এই ধরণের অনিয়মের ফলে প্রকৃত সুবিধাভোগীরা প্রয়োজনীয় সহায়তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে এ ধরণের অনিয়ম প্রতিরোধ করা জরুরি বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমানের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.আশরাফুল আলম রাসেল জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুল জানান, সাংবাদিকেরা যে কোন অভিযোগ প্রশাসনকে জানানোর পর প্রশাসন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। এরজন্য অভিযোগ পত্র দিতে হবে কেন? বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে প্রতিনিধি কে জানান।
মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর