ঢাকা ০৬:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

ঝিনাইদহে মা-বাবা ও ছেলেকে বেঁধে রাতভর নির্যাতন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৪৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে অবস্থিত আবাসনের বাসিন্দা মা-বাবা ও ছেলেকে গাছের সাথে বেঁধে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার রাতে ওই গ্রামের পৈলানপুর আবাসনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা সদর থানায় অভিযোগ দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, আবাসনের বাসিন্দা সাহেব আলী মিস্ত্রীর সাথে তার স্ত্রীর জামিলা খাতুনের বনিবনা না হওয়ায় কয়েকমাস আগে তালাক দেয়। এরপর থেকে জামিলা খাতুন তার ১৭ বছর বয়সী ছেলে আলামিনকে নিয়ে আবাসনেই থাকেন। সম্প্রতি ছেলে আলামিন মা ও বাবার মাঝে ভুলবোঝাবুঝির অবসান ঘটনায়। পরবর্তী গত শনিবার স্থানীয় মৌলভীর মাধ্যমে আবারো জামিলা খাতুন ও সাহেব আলী বিয়ে করেন। রোববার রাত ১০ টার দিকে সাহেব আলী বাড়িতে এলে ওই গ্রামের আশরাফুল ইসলাম, লিটন হোসেন, মওলা, নান্নুসহ আরও কয়েকজন তাদের মারধর করে। এক পর্যায়ে সাহেব আলী, জামিলা খাতুন ও তাদের ছেলে আলামিনকে ঘরের সামনে খুটির সাথে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখে। রাতভর নির্যাতনের পর ভোররাতে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ঝিনাইদহ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে নির্যাতিতা জামিলা খাতুন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঝিনাইদহে মা-বাবা ও ছেলেকে বেঁধে রাতভর নির্যাতন

আপডেট সময় :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে অবস্থিত আবাসনের বাসিন্দা মা-বাবা ও ছেলেকে গাছের সাথে বেঁধে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার রাতে ওই গ্রামের পৈলানপুর আবাসনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা সদর থানায় অভিযোগ দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, আবাসনের বাসিন্দা সাহেব আলী মিস্ত্রীর সাথে তার স্ত্রীর জামিলা খাতুনের বনিবনা না হওয়ায় কয়েকমাস আগে তালাক দেয়। এরপর থেকে জামিলা খাতুন তার ১৭ বছর বয়সী ছেলে আলামিনকে নিয়ে আবাসনেই থাকেন। সম্প্রতি ছেলে আলামিন মা ও বাবার মাঝে ভুলবোঝাবুঝির অবসান ঘটনায়। পরবর্তী গত শনিবার স্থানীয় মৌলভীর মাধ্যমে আবারো জামিলা খাতুন ও সাহেব আলী বিয়ে করেন। রোববার রাত ১০ টার দিকে সাহেব আলী বাড়িতে এলে ওই গ্রামের আশরাফুল ইসলাম, লিটন হোসেন, মওলা, নান্নুসহ আরও কয়েকজন তাদের মারধর করে। এক পর্যায়ে সাহেব আলী, জামিলা খাতুন ও তাদের ছেলে আলামিনকে ঘরের সামনে খুটির সাথে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখে। রাতভর নির্যাতনের পর ভোররাতে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ঝিনাইদহ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে নির্যাতিতা জামিলা খাতুন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।