ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

চুক্তির লোক দিয়ে চলছে রেল : রেলপথ মন্ত্রী

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৮:০৯:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪ ৪০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

‘রেলপথ মন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনবলের অভাবে ট্রেন দুর্টনা বাড়ছে। বিএনপির আমলে গোল্ডেন হেন্ডশেক দিয়ে রেলের জনবল বিদায় করা হয়েছে। অনেকে অবসরে গেছেন। এখন চুক্তির  চালক, গার্ড স্টেশন মাস্টার দিয়ে রেল পরিচালনা করতে হচ্ছে’

রেলপথে যুক্ত হলো ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার নামে দুটো নতুন ট্রেন। এই ট্রেন দুটোর একটি ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে এবং অপরটি ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে চলাচল করবে।

পদ্মা সেতু চালুর পর পিছিয়ে পড়া শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও আশপাশ এলাকাগুলো আধুনিক সুযোগ-সুবিধার আওতায় যুক্ত হয়ে সুফলভোগী হয়েছে।

ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেন যেসব রেক দিয়ে চলানো হচ্ছে, তার ইঞ্জিন ও কোচ নিম্নমানের। অথচ তার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫ টাকা, যা অযৌক্তিক। ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার নামে ট্রেন দুটি চালু করলেও অতিরিক্ত ভাড়া নির্ধারণের ফলে যাত্রীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা গিয়েছে। মূলত পদ্মা সেতুর টোলের কারণে স্বল্প দূরত্বে মধ্যে ভাড়া বেশি এমনটিই বলছে রেলভবন।

ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে যশোর পর্যন্ত রেলপথের ভাঙ্গা-ঢাকা এবং ভাঙ্গা-ফরিদপুর-রাজবাড়িসহ পশ্চিমাঞ্চলের রেলপথে বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচল করছে।

নতুন করে দুটো ট্রেন চালুর মধ্য দিয়ে ঢাকার সঙ্গে সাধারণ মানুষের চলাচল আরও সহজতর হলো। বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলের স্বল্প আয়ের মানুষের সময় সাশ্রয়ী যাতায়ত সহজ করতেই রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এই নতুন উদ্যোগ।

শনিবার শরীয়তপুরের শিবচর রেলস্টেশনে নতুন দুটো ট্রেনের উদ্বোধন করেন রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। রোববার থেকে ট্রেনগুলো আনুষ্ঠানিক যাত্রার হুইসেল বাজবে।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনবলের অভাবে ট্রেন দুর্টনা বাড়ছে। বিএনপির আমলে গোল্ডেন হেন্ডশেক দিয়ে রেলের জনবল বিদায় করা হয়েছে। অনেকে অবসরে গেছেন। এখন চুক্তির চালক, গার্ড স্টেশন মাস্টার দিয়ে রেল পরিচালনা করতে হচ্ছে।

রেলে দুর্নীতি বন্ধের চেষ্টা করা হচ্ছে। রেলকে দর্ুীতিমুক্ত করে জনসেবার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার চেষ্টা চলছে।

উদ্বোধনের পর পরীক্ষামূলক যাত্রার ট্রেনটি ঢাকায় আসে। রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম জানালেন, আগামীতে ট্রেনটি কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। এই রুটে দেয়া হবে নতুন ট্রেন।

ঢাকা-ভাঙ্গা চলাচলকারী কমিউটার ট্রেনটির ভাড়া ধার্য করা হয়েছে ২২৫ টাকা। আর ট্রেনটি মাঝের তিন স্টেশন মাওয়া, পদ্মা (জাজিরা) ও শিবচর স্টেশনে থামবে।

ঢাকা থেকে মাওয়া স্টেশন পর্যন্ত ৪৫ টাকা, ১০ কিলোমিটার পরের স্টেশন পদ্মা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তের জাজিরা এলাকার পদ্মা স্টেশনের ভাড়া ১৯৫ টাকা। অর্থাৎ সেতু পার হতে গেলেই অতিরিক্ত গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১৫০ টাকা। পরের স্টেশন শিবচর ২০৫ টাকা আর সবশেষ ভাঙ্গা পর্যন্ত ২২৫ টাকা।

ভাঙ্গা থেকে রাজবাড়ী রুটে চলাচলকারী চন্দনা কমিউটার ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ টাকা। রাজবাড়ী থেকে দুই ট্রেনে ঢাকায় আসতে ভাড়া গুণতে হবে ২৯০ টাকা।

রেলভবন বলছে, বর্তমানে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা রুটে তিনটি আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেস, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও মধুমতী এক্সপ্রেস চলাচল করে। এই ট্রেন তিনটিতে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা যেতে শোভন চেয়ারে লাগে ৩০৫ টাকা, ট্রেনগুলো ভাঙ্গার ননস্টপ যাত্রীদের ঢাকায় পৌঁছে দেয়। কিন্তু একাধিক স্টপেজের কমিউটার ট্রেনের শোভন কোচে যেতে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫ টাকা ভাড়া।

ট্রেনে করে ঢাকায় যাতায়তের বিষয়টি রোমাঞ্চকর হলেও দূরত্বের তুলনায় অতিরিক্ত ভাড়া নির্ধারণে হতাশ সাধারণ যাত্রীরা। ভাঙ্গা থেকে ঢাকায় বাস ভাড়া ৩০০ টাকা। কিন্তু ট্রেনে কম হলে যাত্রীবান্ধব হতো রেল। লোকাল ট্রেনে এতো ভাড়া অতিরিক্ত।

বাসের সাথে পদ্মার টোলের তুলনায় দেখা যায়, বাসের চেয়ে ট্রেনের যাত্রীদের টোল দিতে হচ্ছে বেশি। ৩১ সিটের একটি বাসের যেখানে ১৪০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়, সেখানে জনপ্রতি টোল পড়ে ৪৫ টাকা। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিন্মবিত্তের শোভন শ্রেণীর যাত্রীদের থেকেই নিচ্ছে ১৫০ টাকা।

রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরন শিশির বলেন, পদ্মা সেতুর টোলের কারণে ভাড়া বেড়েছে। উভয় পথে ভাঙ্গা জংশন, শিবচর, পদ্মা ও মাওয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার।

মন্ত্রী বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে খুলনা, যশোর হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত আরও এটি ট্রেন চালু হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করবেন। রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে মানুষের মানুষের নাগালে পৌঁছানোর জন্য পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।

ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ করা হবে। সেটি আটটি জেলাকে যুক্ত করবে। কিন্তু এই অঞ্চলের মাটি ভালো নয়, তাই পুরো লাইনটি হবে এলিভেটেড (উড়াল)।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, রেলে বর্তমানে দুটো জোনের পরিবর্তে চারটি জোন হবে। একটি ভাঙ্গা-ফরিদপুর, এটির জোনাল অফিস হবে ভাঙ্গায়। এতে করে ভাঙ্গায় রেলের সেবা আরো বাড়বে।

চিফ হুইপ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও রেল মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ, বি, এম ফজলে করিম চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

চুক্তির লোক দিয়ে চলছে রেল : রেলপথ মন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:০৯:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪

 

‘রেলপথ মন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনবলের অভাবে ট্রেন দুর্টনা বাড়ছে। বিএনপির আমলে গোল্ডেন হেন্ডশেক দিয়ে রেলের জনবল বিদায় করা হয়েছে। অনেকে অবসরে গেছেন। এখন চুক্তির  চালক, গার্ড স্টেশন মাস্টার দিয়ে রেল পরিচালনা করতে হচ্ছে’

রেলপথে যুক্ত হলো ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার নামে দুটো নতুন ট্রেন। এই ট্রেন দুটোর একটি ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে এবং অপরটি ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে চলাচল করবে।

পদ্মা সেতু চালুর পর পিছিয়ে পড়া শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও আশপাশ এলাকাগুলো আধুনিক সুযোগ-সুবিধার আওতায় যুক্ত হয়ে সুফলভোগী হয়েছে।

ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেন যেসব রেক দিয়ে চলানো হচ্ছে, তার ইঞ্জিন ও কোচ নিম্নমানের। অথচ তার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫ টাকা, যা অযৌক্তিক। ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার নামে ট্রেন দুটি চালু করলেও অতিরিক্ত ভাড়া নির্ধারণের ফলে যাত্রীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা গিয়েছে। মূলত পদ্মা সেতুর টোলের কারণে স্বল্প দূরত্বে মধ্যে ভাড়া বেশি এমনটিই বলছে রেলভবন।

ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে যশোর পর্যন্ত রেলপথের ভাঙ্গা-ঢাকা এবং ভাঙ্গা-ফরিদপুর-রাজবাড়িসহ পশ্চিমাঞ্চলের রেলপথে বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচল করছে।

নতুন করে দুটো ট্রেন চালুর মধ্য দিয়ে ঢাকার সঙ্গে সাধারণ মানুষের চলাচল আরও সহজতর হলো। বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলের স্বল্প আয়ের মানুষের সময় সাশ্রয়ী যাতায়ত সহজ করতেই রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এই নতুন উদ্যোগ।

শনিবার শরীয়তপুরের শিবচর রেলস্টেশনে নতুন দুটো ট্রেনের উদ্বোধন করেন রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। রোববার থেকে ট্রেনগুলো আনুষ্ঠানিক যাত্রার হুইসেল বাজবে।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনবলের অভাবে ট্রেন দুর্টনা বাড়ছে। বিএনপির আমলে গোল্ডেন হেন্ডশেক দিয়ে রেলের জনবল বিদায় করা হয়েছে। অনেকে অবসরে গেছেন। এখন চুক্তির চালক, গার্ড স্টেশন মাস্টার দিয়ে রেল পরিচালনা করতে হচ্ছে।

রেলে দুর্নীতি বন্ধের চেষ্টা করা হচ্ছে। রেলকে দর্ুীতিমুক্ত করে জনসেবার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার চেষ্টা চলছে।

উদ্বোধনের পর পরীক্ষামূলক যাত্রার ট্রেনটি ঢাকায় আসে। রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম জানালেন, আগামীতে ট্রেনটি কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। এই রুটে দেয়া হবে নতুন ট্রেন।

ঢাকা-ভাঙ্গা চলাচলকারী কমিউটার ট্রেনটির ভাড়া ধার্য করা হয়েছে ২২৫ টাকা। আর ট্রেনটি মাঝের তিন স্টেশন মাওয়া, পদ্মা (জাজিরা) ও শিবচর স্টেশনে থামবে।

ঢাকা থেকে মাওয়া স্টেশন পর্যন্ত ৪৫ টাকা, ১০ কিলোমিটার পরের স্টেশন পদ্মা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তের জাজিরা এলাকার পদ্মা স্টেশনের ভাড়া ১৯৫ টাকা। অর্থাৎ সেতু পার হতে গেলেই অতিরিক্ত গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১৫০ টাকা। পরের স্টেশন শিবচর ২০৫ টাকা আর সবশেষ ভাঙ্গা পর্যন্ত ২২৫ টাকা।

ভাঙ্গা থেকে রাজবাড়ী রুটে চলাচলকারী চন্দনা কমিউটার ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ টাকা। রাজবাড়ী থেকে দুই ট্রেনে ঢাকায় আসতে ভাড়া গুণতে হবে ২৯০ টাকা।

রেলভবন বলছে, বর্তমানে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা রুটে তিনটি আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেস, বেনাপোল এক্সপ্রেস ও মধুমতী এক্সপ্রেস চলাচল করে। এই ট্রেন তিনটিতে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা যেতে শোভন চেয়ারে লাগে ৩০৫ টাকা, ট্রেনগুলো ভাঙ্গার ননস্টপ যাত্রীদের ঢাকায় পৌঁছে দেয়। কিন্তু একাধিক স্টপেজের কমিউটার ট্রেনের শোভন কোচে যেতে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫ টাকা ভাড়া।

ট্রেনে করে ঢাকায় যাতায়তের বিষয়টি রোমাঞ্চকর হলেও দূরত্বের তুলনায় অতিরিক্ত ভাড়া নির্ধারণে হতাশ সাধারণ যাত্রীরা। ভাঙ্গা থেকে ঢাকায় বাস ভাড়া ৩০০ টাকা। কিন্তু ট্রেনে কম হলে যাত্রীবান্ধব হতো রেল। লোকাল ট্রেনে এতো ভাড়া অতিরিক্ত।

বাসের সাথে পদ্মার টোলের তুলনায় দেখা যায়, বাসের চেয়ে ট্রেনের যাত্রীদের টোল দিতে হচ্ছে বেশি। ৩১ সিটের একটি বাসের যেখানে ১৪০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়, সেখানে জনপ্রতি টোল পড়ে ৪৫ টাকা। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিন্মবিত্তের শোভন শ্রেণীর যাত্রীদের থেকেই নিচ্ছে ১৫০ টাকা।

রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরন শিশির বলেন, পদ্মা সেতুর টোলের কারণে ভাড়া বেড়েছে। উভয় পথে ভাঙ্গা জংশন, শিবচর, পদ্মা ও মাওয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার।

মন্ত্রী বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে খুলনা, যশোর হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত আরও এটি ট্রেন চালু হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করবেন। রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে মানুষের মানুষের নাগালে পৌঁছানোর জন্য পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।

ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ করা হবে। সেটি আটটি জেলাকে যুক্ত করবে। কিন্তু এই অঞ্চলের মাটি ভালো নয়, তাই পুরো লাইনটি হবে এলিভেটেড (উড়াল)।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, রেলে বর্তমানে দুটো জোনের পরিবর্তে চারটি জোন হবে। একটি ভাঙ্গা-ফরিদপুর, এটির জোনাল অফিস হবে ভাঙ্গায়। এতে করে ভাঙ্গায় রেলের সেবা আরো বাড়বে।

চিফ হুইপ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও রেল মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ, বি, এম ফজলে করিম চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।