তাসকিয়া ইসলাম টেকনিক্যাল স্কুলের নামে মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- আপডেট সময় : ২১৭ বার পড়া হয়েছে
তাসকিয়া ইসলাম টেকনিক্যাল স্কুল ও তাসকিয়া ইসলাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর নামে কিছু কুচক্র মহল শিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং বিভিন্ন জায়গায় নামে-বেনামে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগকারীর প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত সোমবার (৪ আগস্ট) সকাল ১১টায় তাসকিয়া ইসলাম টেকনিক্যাল স্কুল প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ঘন্টব্যাপী এ মানববন্ধনে অভিভাবক, ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ছাড়াও স্থানীয় এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন অভিভাবক স্বপন মিয়া, নূর হাবিব, কাজলি আক্তার, রোকেয়া, কম্পিউটার প্রশিক্ষণার্থী স্মৃতি আক্তার ও শরীফ প্রমুখ।
অভিভাবকবৃন্দ বলেন, আমাদের সন্তানরা এ স্কুলে সুুন্দরভাবে পড়াশোনা করছেন এবং স্কুলের শিক্ষকরাও অনেক আন্তরিক। আমরা নিয়মিত উপবৃত্তির টাকা পাচ্ছি। জানতে পারি উপবৃত্তির ৫০% টাকা স্কুলকে দিয়ে হয় এমন একটি মিথ্যা, বানোয়াট অভিযোগ একটি মহল এ স্কুলের সুনাম নষ্ট করার স্বার্থে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছে। আমরা অভিভাবকরা এমন মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানাই এবং স্কুলের সুনাম নষ্টকারীদের কঠিন বিচার দাবী করছি।
তাসকিয়া ইসলাম টেকনিক্যাল স্কুল ও তাসকিয়া ইসলাম কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক নাজমুল ইসলাম তুহিন বলেন, কিছু কুচক্রী মহল ২০১৯ সাল থেকে আমার সুনাম ক্ষুন্ন ও প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করার স্বার্থে বিভিন্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দিয়ে আসছে। এ চক্রটি এখনো মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আমাকে হয়রানী করে যাচ্ছে। তারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং বিভিন্ন জায়গায় নামে-বেনামে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দিয়ে বলেন, উপবৃত্তির ৫০% টাকা আমাকে দিতে হয়। উপবৃত্তির টাকা শুধু অভিভাবকদের মোবাইলে আসে এটা আমি ৫০% দাবী করাটা শুধুই হাস্যকর ব্যাপার। আমি এ চক্রান্তকারীদের কঠিন বিচার দাবী করি।
তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই ডিসেম্বর সেশনের জাতীয় দক্ষতামান বেসিক ৩৬০ ঘন্টা মেয়াদি চূড়ান্ত লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষার কেন্দ্র অনুমোদন পেয়ে ছিলাম, তারই প্রেক্ষিতে গত ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখে চূড়ান্ত লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু কুচক্রী মহলের মিথ্যা অভিযোগের কারণে কেন্দ্রটি বাতিল করে দেয় হয়। তিনি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের নিকট পুনরায় কেন্দ্র বহাল রাখার দাবী জানান।
















