ঢাকা ১১:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

দেওয়ানগঞ্জ মাদক বিরোধী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৩৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২৬ জুলাই শনিবার জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ২নং চর আমখাওয়া ইউনিয়ন পরিষদে মাদক বিরোধী এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চর আমখাওয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চর আমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুল ইসলাম, বিশেষঅতিথি ছিলেন চর আমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির
সাধারন সম্পাদক আবুল হাশেম মাষ্টার, চর আমখাওয়া ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল মজিদ আকন্দ, সানন্দবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এস আই ফরহাদ হোসেন। বক্তাগণ বলেন বর্তমান সমাজে মাদক একটি মারাত্মক ব্যাধি হিসেবে ছড়িয়ে পড়ছে, যা আমাদের যুব সমাজকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। মাদক শুধু একজন ব্যক্তিকে নয়, একটি পরিবার, সমাজ এবং জাতিকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর ফলে শিক্ষার অবনতি, নৈতিক মূল্যবোধের পতন এবং অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে।
পারিবারিক বন্ধন ও নজরদারি বৃদ্ধি করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ, নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার প্রসার, মাদকবিরোধী সংগঠন গঠন ও সক্রিয়তা বৃদ্ধি, একজন নাগরিক হিসেবে নিজে মাদক থেকে দূরে থাকা এবং অন্যকেও সচেতন করা, সন্দেহভাজন মাদক ব্যবসায়ীদের তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দেওয়ানগঞ্জ মাদক বিরোধী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় :

২৬ জুলাই শনিবার জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ২নং চর আমখাওয়া ইউনিয়ন পরিষদে মাদক বিরোধী এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চর আমখাওয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চর আমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুরুল ইসলাম, বিশেষঅতিথি ছিলেন চর আমখাওয়া ইউনিয়ন বিএনপির
সাধারন সম্পাদক আবুল হাশেম মাষ্টার, চর আমখাওয়া ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল মজিদ আকন্দ, সানন্দবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এস আই ফরহাদ হোসেন। বক্তাগণ বলেন বর্তমান সমাজে মাদক একটি মারাত্মক ব্যাধি হিসেবে ছড়িয়ে পড়ছে, যা আমাদের যুব সমাজকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। মাদক শুধু একজন ব্যক্তিকে নয়, একটি পরিবার, সমাজ এবং জাতিকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর ফলে শিক্ষার অবনতি, নৈতিক মূল্যবোধের পতন এবং অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে।
পারিবারিক বন্ধন ও নজরদারি বৃদ্ধি করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ, নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার প্রসার, মাদকবিরোধী সংগঠন গঠন ও সক্রিয়তা বৃদ্ধি, একজন নাগরিক হিসেবে নিজে মাদক থেকে দূরে থাকা এবং অন্যকেও সচেতন করা, সন্দেহভাজন মাদক ব্যবসায়ীদের তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো।