ঢাকা ০৫:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কালীগঞ্জে বোস জুয়েলার্সে দুর্ধর্ষ  চুরি Logo পলাশবাড়ীতে জামায়াত নেতা সাংবাদিক বাবু আবারও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পেলেন Logo ৫১ একরের দখল মুক্ত করতে কক্সবাজারের ডিসিকে ফোন করেছি : বন উপদেষ্টা Logo ডিমলায় এজাহার নামিয় আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের গ্রেপ্তার করছে না পুলিশ  Logo কোম্পানীগঞ্জে মামলা করে বাদী বাড়ী ছাড়া, নিরাপত্তা চেয়ে থানায় আবারও অভিযোগ Logo সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতীতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় মদসহ দুটি গরু জব্দ Logo মুক্তাগাছায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের লেসন লার্নেড ওয়ার্কশপ Logo মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে বাগেরহাটে মানববন্ধন Logo উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশ নাটোর জেলা শাখার কাউন্সিল Logo পাথরঘাটায় সামাজিক সম্প্রীতি শিক্ষনীয় বিষয় নাটক অনুষ্ঠিত

ধামরাইয়ে জমির মাটি বিক্রি না করায় কাঁচাধান মাটিতে  মিশিয়ে দিলো মাটি ব্যবসায়ী মনির

শওকত হোসেন সৈকত, ধামরাই প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০২:০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ ২৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
ঢাকার ধামরাইয়ে ফসলি জমির মাটি বিক্রি না করায় এক কৃষকের ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাটি ব্যবসায়ী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে,, মনির হোসেন কুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আক্কাছ আলীর ছেলে।
এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ কররছেন ভুক্তভোগী কৃষক সিরাজুল ইসলাম। সরজমিন গেলে জানাযায় নান্নার ইউনিয়নের শেওরাইল গ্রামের মোঃ বাচন আলীর ছেলে ইদ্রিস আলী গংদের বারিল্যা মৌজার এস এ ২০ আর এস ১২ নং দাগে মোট ১২৪৬ শতাংশ জমি রয়েছে  তম্মধ্যে ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান  ভেকু দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে  ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের বড় ভাই ইদ্রিস আলী বলেন  যুবলীগ নেতা মনির হোসেন জোরপূর্বক  জমির মাটি ক্রয় করার প্রস্তাব দেয় আমাকে, তাতে আমি রাজি না হওয়ায় সে আমাকে হত্যার হুমকি দেয়,  গত মঙ্গলবার একদিকে আমার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছে অন্যদিকে এক দেরশ যুবক নিয়ে ভেকু দিয়ে আমার কাঁচা ধান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।
বর্তমানে আমি জীবন নিয়ে সংকিত আছি, তারা যে কোনো সময় আমাকে আরো বড় ধরনের  ক্ষতি করতে পারে। এ বিষয়ে  অভিযুক্ত মনির হোসেন বলেন  আমি কোনো রাজনীতি করিনা, আমি কারো জমির ক্ষতি করিনি, আমার ক্রয়কৃত জমির ধান নষ্ট করেছি, ইদ্রিস আমার জমিতে জোর করে ধান লাগিয়েছে,ওখানে আমার ২শত শতাংশ জমি আছে, ওই জমিটা দুইমাস পুর্বেই  কান্দাপাড়ার মজিবরদের কাছ থেকে সাব কবলা ক্রয় করা। ওরা আমার জমি জোর করে দখল করে রেখেছে,
তবে এবিষয়ে ইদ্রিসের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া আছে। এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুন আহমেদ অনিক বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ধামরাইয়ে জমির মাটি বিক্রি না করায় কাঁচাধান মাটিতে  মিশিয়ে দিলো মাটি ব্যবসায়ী মনির

আপডেট সময় : ০২:০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার ধামরাইয়ে ফসলি জমির মাটি বিক্রি না করায় এক কৃষকের ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাটি ব্যবসায়ী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে,, মনির হোসেন কুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আক্কাছ আলীর ছেলে।
এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ কররছেন ভুক্তভোগী কৃষক সিরাজুল ইসলাম। সরজমিন গেলে জানাযায় নান্নার ইউনিয়নের শেওরাইল গ্রামের মোঃ বাচন আলীর ছেলে ইদ্রিস আলী গংদের বারিল্যা মৌজার এস এ ২০ আর এস ১২ নং দাগে মোট ১২৪৬ শতাংশ জমি রয়েছে  তম্মধ্যে ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান  ভেকু দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে  ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের বড় ভাই ইদ্রিস আলী বলেন  যুবলীগ নেতা মনির হোসেন জোরপূর্বক  জমির মাটি ক্রয় করার প্রস্তাব দেয় আমাকে, তাতে আমি রাজি না হওয়ায় সে আমাকে হত্যার হুমকি দেয়,  গত মঙ্গলবার একদিকে আমার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছে অন্যদিকে এক দেরশ যুবক নিয়ে ভেকু দিয়ে আমার কাঁচা ধান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।
বর্তমানে আমি জীবন নিয়ে সংকিত আছি, তারা যে কোনো সময় আমাকে আরো বড় ধরনের  ক্ষতি করতে পারে। এ বিষয়ে  অভিযুক্ত মনির হোসেন বলেন  আমি কোনো রাজনীতি করিনা, আমি কারো জমির ক্ষতি করিনি, আমার ক্রয়কৃত জমির ধান নষ্ট করেছি, ইদ্রিস আমার জমিতে জোর করে ধান লাগিয়েছে,ওখানে আমার ২শত শতাংশ জমি আছে, ওই জমিটা দুইমাস পুর্বেই  কান্দাপাড়ার মজিবরদের কাছ থেকে সাব কবলা ক্রয় করা। ওরা আমার জমি জোর করে দখল করে রেখেছে,
তবে এবিষয়ে ইদ্রিসের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া আছে। এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুন আহমেদ অনিক বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।