ঢাকা ১১:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নবীনগরে ভারী বৃষ্টিতে ধসে পড়েছে বিদ্যালয়ের দেয়াল

আবদুল হাদী, নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
  • আপডেট সময় : ৩৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কয়েক দিনের টানা অতিবৃষ্টিতে কিশোরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিরক্ষা দেয়াল (সীমানা প্রাচীর) ধসে পড়ে।
জরুরী ভিত্তিতে দেয়ালটি নির্মাণ করা না হলে আরো বৃষ্টি হলে মাটি সরে গিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন ধসে পড়তে পারে। উল্লেখ্য গত আগষ্টের পর থেকে সারাদেশের মত কিশোরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও কোন ম্যানেজিং কমিটি নেই। তাই স্কুলের জরুরী বড় কাজের সিদ্ধান্ত নিতে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়ে যায়। এ স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি নিয়াজুল হক কাজলের সাথে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান-“কমিটি না থাকার কারণে এ রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরী ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। স্কুলটির প্রতিরক্ষা দেয়াল জরুরী ভিত্তিতে নির্মাণ করা প্রয়োজন। নতুবা আরো বৃষ্টি হলে বিদ্যালয়ের ভবন ধসে যেতে পারে”। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি জানান- এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য নবীনগর উপজেলায় মোট ২১৯ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। একজন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, ১১জন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মধ্যে আছেন ২জন, ৫ জন অফিস ষ্টাফের মধ্যে আছেন ১জন, প্রধান শিক্ষকের শূণ্য পদ ৯০টি, সহকারি শিক্ষকের পদ শূণ্য ৯৫ টি । ২১৯ টি বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ২জন এ.টি.ও । বাড়তি দায়িত্ব হিসাবে এত গুলো স্কুলের দেখা-শোনা করা তাঁদের জন্য খুবই কঠিন ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নবীনগরে ভারী বৃষ্টিতে ধসে পড়েছে বিদ্যালয়ের দেয়াল

আপডেট সময় :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কয়েক দিনের টানা অতিবৃষ্টিতে কিশোরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিরক্ষা দেয়াল (সীমানা প্রাচীর) ধসে পড়ে।
জরুরী ভিত্তিতে দেয়ালটি নির্মাণ করা না হলে আরো বৃষ্টি হলে মাটি সরে গিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন ধসে পড়তে পারে। উল্লেখ্য গত আগষ্টের পর থেকে সারাদেশের মত কিশোরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও কোন ম্যানেজিং কমিটি নেই। তাই স্কুলের জরুরী বড় কাজের সিদ্ধান্ত নিতে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়ে যায়। এ স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি নিয়াজুল হক কাজলের সাথে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান-“কমিটি না থাকার কারণে এ রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরী ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। স্কুলটির প্রতিরক্ষা দেয়াল জরুরী ভিত্তিতে নির্মাণ করা প্রয়োজন। নতুবা আরো বৃষ্টি হলে বিদ্যালয়ের ভবন ধসে যেতে পারে”। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি জানান- এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য নবীনগর উপজেলায় মোট ২১৯ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। একজন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, ১১জন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মধ্যে আছেন ২জন, ৫ জন অফিস ষ্টাফের মধ্যে আছেন ১জন, প্রধান শিক্ষকের শূণ্য পদ ৯০টি, সহকারি শিক্ষকের পদ শূণ্য ৯৫ টি । ২১৯ টি বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ২জন এ.টি.ও । বাড়তি দায়িত্ব হিসাবে এত গুলো স্কুলের দেখা-শোনা করা তাঁদের জন্য খুবই কঠিন ।