নবীনগর জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পত্তি দখলের চেষ্টা
- আপডেট সময় : ৪২ বার পড়া হয়েছে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান-১, হাজী মোহাম্মদ লিটন তার ক্রয় কৃত সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে এলাকার প্রভাবশালী হাজী মোহাম্মদ মুসা মিয়া ও তার দোসর মোহাম্মদ দুলাল মিয়া, মোহাম্মদ হারুন মিয়া, মোহাম্মদ বাবুল মিয়া এবং মোহাম্মদ মলাই মিয়া। সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন লিটন মিয়া।
তিনি বলেন,শিবপুর মৌজার বিএস খতিয়ানে ৭০৪ দাগের নোওয়াজিস মিয়ার ৫৮ শতক ভূমি থেকে ২৭.১০ শতাংশ ভূমি সাব কাবলা দলিল মূলে ক্রয় সূত্রে বৈধ মালিক। ওই একই দাগের ৫৮ শতকের ভূমির চৌহদ্দির দক্ষিণ পাশে ৫.১৫ শতক মালিক হাজী মোহাম্মদ মোসা মিয়া।
পাশবর্তী সিরাজ শাহ্ মাজরের ঘর নির্মান ও সামাজিক বিষয় নিয়ে হাজী মোহাম্মদ মোসা মিয়ার সাথে বিরোধ রয়েছে লিটন মিয়ার । তারই জের ধরে লিটনের বিরুদ্ধে নানাহ প্রোপাকান্ডা ছড়িয়ে মোসা মিয়ার জায়গা দখল করেছে বলে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তিকর ভিত্তিহীন প্রচারনা চালাচ্ছে।
লিটন মিয়া বলেন ওই চতুর মোসা মিয়া ও আমার ওই দাগের চৌহদ্দির দক্ষিণ অংশে তার ৫.১৫ শতক দাবী করে বে আইনী ভাবে প্রভাব খাটিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে দলিলে চৌহদ্দি নকসা পরিবর্তন করে আমার জায়গা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে। এবং মামলা মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানী করছে।
লিটন মিয়া আরো বলেন,মোসা মিয়া ও তার দোসরা আমার বিরুদ্ধে এই জায়গা নিয়ে ছয়টি মামলা করেছে যার ৫টি মামলারই রায় আমার পক্ষে এসেছে। তিনি বলেন, আইনের প্রতি আমি শ্রদ্ধাশীল ‘যদি কেউ বৈধ কাগজপত্র ও আইনগত প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারে যে এই জমির মালিক তারা, তবে আমি বিনা দ্বিধায় জমি ছেড়ে দেব। তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি সুবিচারের দাবী জানান।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত হাজী মোহাম্মদ মোসা মিয়া বলেন, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগটি মিথ্যা ভিত্তিহীন। আমি মূল মালিক থেকে জমি ক্রয় করেছি আমার অংশ দক্ষিণ অংশে। সে আমির হোসেনের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছে, আমির জায়গা ওই দাগের চৌহদ্দির উত্তর অংশে । সে আমার জায়গা দখল করে রেখেছে, সামাজিক বিচারও সে মানে না।





















