ঢাকা ০৮:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫

নারী ফুটবলার ঋতুপর্ণার বাড়িতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১৩১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর নানা বয়ান আমরা শুনতে পাচ্ছি, সেগুলো কোন কাজে লাগবেনা বলে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, বিগত ১৭ বছরে দেশে উন্নয়নের যে ফিরিস্তি স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার দিয়েছে তা এই পাহাড়ে না আসলে দেখতে পেতার না।
আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে বৈরী আবহাওয়া ও প্রচন্ড বৃষ্টি মাথায় নিয়ে রাঙ্গামাটি শহর থেকে কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে পাহাড়ের গোল্ডেন গার্ল ফুটবলার ঋতুপর্নার অসুস্থ মাকে দেখতে গিয়ে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী এইসব কথা বলেন।
এ সময় কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিষ্টার হেলাল, আমরা বিএনপির পরিবারের আহবায়ক আতিকুর রহমান উম্মন, সদস্য সচিব মোঃ মিথুন, রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপির সভাপতি দীপন তালুকদার দিপু, সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ মামুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী ঋতুপর্ণ চাকমার মা ভুজিপুতি চাকমার সাথে কথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপি সব সময় ঋতুর মায়ের পাশে থাকবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পার্সন তারেক রহমান বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে খবর পেয়ে ঋতুর মায়ের পাশে দাঁড়ানের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তাই এই প্রবল বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দুর্গম এই পথ পাড়ি দিয়ে আমরা ঋতুপর্ণার বাড়ীতে এসেছি। আমরা ঋতুর মায়ের সকল চিকিৎসার খরচ বহন করবো। এসময রুহুল কবির রিজভী ঋতুপর্ণার মায়ের হাতে বিএনপি পরিবার ও রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে দেয়া ২ লক্ষ টাকা হাতে তুলে দেন। এছাড়া প্রতি মাসে কেমোথেরাপি দেয়ার জন্য যে খরচ হবে তার জন্য মাসে ৩০ হাজার টাকা করে আমরা বিএনপি’র পরিবারের পক্ষ থেকে প্রদান করার ঘোষণা দেন তিনি।
উল্লেখ্য, পাহাড়ের গোল্ডেন গার্ল ঋতুপর্ণা চাকমার জোড়া গোলে এশিয়ান কাপে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ঋতুপর্ণা চাকমা মা ভুজোপতি চাকমা ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ইতোমধ্যে তিনি তিনটি কেমোথেরাপি দিয়েছেন। প্রতি ২১ দিন অন্তর অন্তর তাঁকে চট্টগ্রাম নিয়ে গিয়ে কেমোথেরাপি দিতে হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নারী ফুটবলার ঋতুপর্ণার বাড়িতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

আপডেট সময় :

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর নানা বয়ান আমরা শুনতে পাচ্ছি, সেগুলো কোন কাজে লাগবেনা বলে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, বিগত ১৭ বছরে দেশে উন্নয়নের যে ফিরিস্তি স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার দিয়েছে তা এই পাহাড়ে না আসলে দেখতে পেতার না।
আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে বৈরী আবহাওয়া ও প্রচন্ড বৃষ্টি মাথায় নিয়ে রাঙ্গামাটি শহর থেকে কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে পাহাড়ের গোল্ডেন গার্ল ফুটবলার ঋতুপর্নার অসুস্থ মাকে দেখতে গিয়ে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী এইসব কথা বলেন।
এ সময় কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিষ্টার হেলাল, আমরা বিএনপির পরিবারের আহবায়ক আতিকুর রহমান উম্মন, সদস্য সচিব মোঃ মিথুন, রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপির সভাপতি দীপন তালুকদার দিপু, সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ মামুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী ঋতুপর্ণ চাকমার মা ভুজিপুতি চাকমার সাথে কথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপি সব সময় ঋতুর মায়ের পাশে থাকবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পার্সন তারেক রহমান বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে খবর পেয়ে ঋতুর মায়ের পাশে দাঁড়ানের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তাই এই প্রবল বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দুর্গম এই পথ পাড়ি দিয়ে আমরা ঋতুপর্ণার বাড়ীতে এসেছি। আমরা ঋতুর মায়ের সকল চিকিৎসার খরচ বহন করবো। এসময রুহুল কবির রিজভী ঋতুপর্ণার মায়ের হাতে বিএনপি পরিবার ও রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে দেয়া ২ লক্ষ টাকা হাতে তুলে দেন। এছাড়া প্রতি মাসে কেমোথেরাপি দেয়ার জন্য যে খরচ হবে তার জন্য মাসে ৩০ হাজার টাকা করে আমরা বিএনপি’র পরিবারের পক্ষ থেকে প্রদান করার ঘোষণা দেন তিনি।
উল্লেখ্য, পাহাড়ের গোল্ডেন গার্ল ঋতুপর্ণা চাকমার জোড়া গোলে এশিয়ান কাপে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ঋতুপর্ণা চাকমা মা ভুজোপতি চাকমা ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ইতোমধ্যে তিনি তিনটি কেমোথেরাপি দিয়েছেন। প্রতি ২১ দিন অন্তর অন্তর তাঁকে চট্টগ্রাম নিয়ে গিয়ে কেমোথেরাপি দিতে হচ্ছে।