ঢাকা ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বান্দরবানে জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন Logo জয়পুরহাটে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডালপালা ছাঁটাই স্থগিত করেছে নেসকো Logo গাইবান্ধা সদর আসনে মাঠ-ময়দানে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর Logo কোম্পানীগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত Logo টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মাহত আমিন গ্রেপ্তার Logo জনগণই বিএনপির শক্তি-বিএনপি নেতা ফখরুল ইসলাম Logo আগুনে পুড়ে সর্বস্ব হারানো জুয়েল মিয়ার পাশে কুড়িগ্রাম জেলা চর উন্নয়ন কমিটি Logo জুড়ীতে বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা Logo স্বতন্ত্র নার্সিং প্রশাসন রক্ষার দাবিতে কুড়িগ্রামে নার্সদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে সংগ্রাম চলবেই

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

চকরিয়া উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ৫৯৪ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

আপডেট সময় :

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।