ঢাকা ০৪:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সরকারি নিবন্ধন পেল মাগুরা রিপোর্টার্স ইউনিটি Logo শাহজাদপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের সক্ষমতা প্রশিক্ষণ শুরু Logo বাগেরহাটে যাত্রাপুর হাটের সরকারি জমিতে অবৈধ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও মানববন্ধন Logo নরসিংদীতে ৭ জুয়ারি গ্রেপ্তার Logo কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, এলাকাবাসী মানববন্ধন Logo পাইকগাছায় খাস জমি দখলসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ Logo মোংলায় কোস্টগার্ডের আয়োজনে আগুন নেভানোর প্রশিক্ষণ কর্মশালা Logo যশোর প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন Logo যশোরে জবরদস্তি বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন বন্ধের দাবি Logo দেওয়ানগঞ্জ ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

চকরিয়া উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৩৬:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫ ৪৭৫ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

না ফেরার দেশে চলে গেলেন এক ক্যান্সার যোদ্ধা রাশেদ

আপডেট সময় : ১০:৩৬:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫

 

ক্যান্সারের কাছে হার মেনে দুনিয়া থেকে চলে গেলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার,১নং ওয়ার্ড়,তরছপাড়া নিবাসী আবু আহামেদ্দের বড় ছেলে রাশেদুল ইসলাম রাশেদ(৩৩)

সোমবার দুপুর ২ টায়, তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম পলি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সোমবার রাত ১০:৩০ মিমিটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়,নামাজের পরে দাফন কার্য সম্পাদন করেন।মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। তিনি স্ত্রী,৫ ও ৩ বছেরের অবুঝ দুটি ছেলে ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।পরিবার ও স্ত্রী সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার তীব্র বাসনা ছিল রাশেদের। মাতৃস্নেহে পিতৃস্নেহে আগলে রেখেছিলেন পরিবারের সকল ছোট ভাই ও বড় বোনকে। সেটা আজ শুধুই স্মৃতি।মরণঘাতী ক্যান্সার কেড়ে নিলো রাশদে কে।তার চলে যাওয়ার শোক কীভাবে কাটিয়ে উঠবো সেটাই ভেবে পাচ্ছে তার পরিবার।