ঢাকা ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে নৌপথে সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ড Logo আমি বঞ্চিত মানুষের পাশে আছি এবং আমৃত্যু  থাকতে চাই : নীলিমা আক্তার চৌধুরী  Logo কক্সবাজার ঈদগড়-ঈদগাঁও সড়কে গাড়ি থামিয়ে মসজিদের ইমাম অপহরণ Logo কিশোরগঞ্জে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে বাসা দখলের অভিযোগ ও সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার Logo সেন্টমার্টিন দ্বীপে কোস্টগার্ডের আয়োজনে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ বিতরণ Logo কুড়িগ্রামে নদী খনন, বাঁধ নির্মাণ সহ স্বাস্থ্য কেদন্দ্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন Logo মাদারীপুরের শিবচরে জমে উঠেছে ঈদের বাজার Logo সাগরে ইঞ্জিন বিকল ট্রলারসহ ২২ জেলে জীবিত উদ্ধার Logo নাটোরে মানবাধিকার চর্চায় অ্যাডভোকেসী সভা Logo গোলাপগঞ্জ হেল্পিং হ্যান্ডস ইউএসএ’র নগদ অর্থ বিতরণ

পর্যটক খরায় সাজেক

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০১:২১:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫ ১৭ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এবারের ঈদ ও সাপ্তাহিক লম্বা ছুটির সুযোগে দেশের দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণ পিপাসুদের ঢল নামার সম্ভাবনা রয়েছে। দীর্ঘ ছুটিকে উপভোগ করতে দেশীয় পর্যটকরা ছড়িয়ে পড়বে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালির চিত্র একেবারেই বিপরীত। এখানকার রিসোর্ট ও কটেজগুলোর আগাম বুকিং খুবই কম হয়েছে এবার।
আশানুরূপ বুকিং হয়নি বলে জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। তবে এখানে প্রস্তুত আছে ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজ। যেখানে থাকতে পারবেন দুই হাজারের অধিক পর্যটক। আশানুরূপ বুকিং না হওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে সম্প্রতি অগ্নিকাণ্ডের প্রভাবকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, আগুনে সাজেকে কটেজ পুড়েছে মাত্র ৩৮টি, যা মোট কটেজের এক চতুর্থাংশ। এখনো অবশিষ্ট আছে ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজ। যেখানে দুই হাজারের বেশি পর্যটক থাকতে পারবেন। নীলাচল ও সাজেক ভিউ পয়েন্ট কটেজের মালিক যুবরাজ জানান, কটেজগুলো এখন পর্যন্ত আশানুরূপ বুকিং হয়নি। আপনারা (সাংবাদিকরা) পজিটিভ নিউজ করে পর্যটকদের জানান, আমাদের ৮৮টি কটেজে দুই থেকে আড়াই হাজার পর্যটক থাকার ব্যবস্থা রয়েছে এখনো। সাজেক পোড়ার খবরে পর্যটকরা বিভ্রান্ত হয়েছে। আসলে বাস্তবতা এখানে ভিন্ন। সাজকের ৭৫ শতাংশ কটেজ অক্ষত আছে। সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জানান, আগুনে পুড়ে যাওয়ার সংবাদগুলো এতো বেশি প্রচার হয়েছে যে, মানুষ ভাবছে সাজেকে আর থাকার জায়গা নেই। আসলে এখানকার বাস্তব চিত্র ভিন্ন। এখনো ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজে ধারণক্ষমতা আছে দুই থেকে আড়াই হাজার পর্যটকের। পাশাপাশি খাবার-দাবার থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পর্যাপ্ত রয়েছে। আমরা আহ্বান করবো পর্যটকরা বিভ্রান্ত না হয়ে সাজেকে বেড়াতে আসুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পর্যটক খরায় সাজেক

আপডেট সময় : ০১:২১:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

এবারের ঈদ ও সাপ্তাহিক লম্বা ছুটির সুযোগে দেশের দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণ পিপাসুদের ঢল নামার সম্ভাবনা রয়েছে। দীর্ঘ ছুটিকে উপভোগ করতে দেশীয় পর্যটকরা ছড়িয়ে পড়বে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালির চিত্র একেবারেই বিপরীত। এখানকার রিসোর্ট ও কটেজগুলোর আগাম বুকিং খুবই কম হয়েছে এবার।
আশানুরূপ বুকিং হয়নি বলে জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। তবে এখানে প্রস্তুত আছে ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজ। যেখানে থাকতে পারবেন দুই হাজারের অধিক পর্যটক। আশানুরূপ বুকিং না হওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে সম্প্রতি অগ্নিকাণ্ডের প্রভাবকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, আগুনে সাজেকে কটেজ পুড়েছে মাত্র ৩৮টি, যা মোট কটেজের এক চতুর্থাংশ। এখনো অবশিষ্ট আছে ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজ। যেখানে দুই হাজারের বেশি পর্যটক থাকতে পারবেন। নীলাচল ও সাজেক ভিউ পয়েন্ট কটেজের মালিক যুবরাজ জানান, কটেজগুলো এখন পর্যন্ত আশানুরূপ বুকিং হয়নি। আপনারা (সাংবাদিকরা) পজিটিভ নিউজ করে পর্যটকদের জানান, আমাদের ৮৮টি কটেজে দুই থেকে আড়াই হাজার পর্যটক থাকার ব্যবস্থা রয়েছে এখনো। সাজেক পোড়ার খবরে পর্যটকরা বিভ্রান্ত হয়েছে। আসলে বাস্তবতা এখানে ভিন্ন। সাজকের ৭৫ শতাংশ কটেজ অক্ষত আছে। সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জানান, আগুনে পুড়ে যাওয়ার সংবাদগুলো এতো বেশি প্রচার হয়েছে যে, মানুষ ভাবছে সাজেকে আর থাকার জায়গা নেই। আসলে এখানকার বাস্তব চিত্র ভিন্ন। এখনো ৮৮টি রিসোর্ট ও কটেজে ধারণক্ষমতা আছে দুই থেকে আড়াই হাজার পর্যটকের। পাশাপাশি খাবার-দাবার থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পর্যাপ্ত রয়েছে। আমরা আহ্বান করবো পর্যটকরা বিভ্রান্ত না হয়ে সাজেকে বেড়াতে আসুন।