ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

ফের টেকনাফ সীমান্তে শোনা যাচ্ছে গোলাগুলির শব্দ

টেকনাফ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৭:০০:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৩৩৪ বার পড়া হয়েছে

ছবি: সংগৃহীত

দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সংঘর্ষের কারণে নতুন করে যাতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নাফ নদীতে টহল দিচ্ছে কোস্টগার্ড

মিয়ানমার সীমান্তে শনিবার সকাল থেকে থেমে গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা। শুক্রবার রাতভর শান্ত থাকলেও শনিবার ভোররাত গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। তাতে করে সীমান্তবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে।

টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আদনান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ জেটিঘাট থেকে মূলত গোলার আওয়াজ বেশি শোনা যাচ্ছে। মিয়ানমারের ওপারে মংডু শহর। সেখানে এখনও অনেক রোহিঙ্গা বসবাস করছে।

ওপারের সংঘর্ষের কারণে নতুন করে যাতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নাফ নদীতে টহল দিচ্ছে কোস্টগার্ড। সীমান্ত এলাকায় কোস্টগার্ডের পাশাপাশি বিজিবি সদস্যরাও সর্তক অবস্থায় রয়েছে।

মিয়ানমার পরিস্থিতির জন্য গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে নাফ নদী হয়ে সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। নাফ নদীতে বন্ধ রয়েছে মাছ ধরাও।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ফের টেকনাফ সীমান্তে শোনা যাচ্ছে গোলাগুলির শব্দ

আপডেট সময় : ০৭:০০:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

সংঘর্ষের কারণে নতুন করে যাতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নাফ নদীতে টহল দিচ্ছে কোস্টগার্ড

মিয়ানমার সীমান্তে শনিবার সকাল থেকে থেমে গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা। শুক্রবার রাতভর শান্ত থাকলেও শনিবার ভোররাত গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। তাতে করে সীমান্তবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে।

টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আদনান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা বলছেন, টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ জেটিঘাট থেকে মূলত গোলার আওয়াজ বেশি শোনা যাচ্ছে। মিয়ানমারের ওপারে মংডু শহর। সেখানে এখনও অনেক রোহিঙ্গা বসবাস করছে।

ওপারের সংঘর্ষের কারণে নতুন করে যাতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নাফ নদীতে টহল দিচ্ছে কোস্টগার্ড। সীমান্ত এলাকায় কোস্টগার্ডের পাশাপাশি বিজিবি সদস্যরাও সর্তক অবস্থায় রয়েছে।

মিয়ানমার পরিস্থিতির জন্য গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে নাফ নদী হয়ে সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। নাফ নদীতে বন্ধ রয়েছে মাছ ধরাও।