ঢাকা ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বঙ্গোপসাগরে অতিরিক্ত যাত্রী স্পিডবোট ডুবি, শিশুসহ ১৯ যাত্রী উদ্ধার

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০২:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৬৬ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সেন্টমার্টিন থেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে টেকনাফ আসার পথে শাহপরীর দ্বীপের কাছে বঙ্গেপসাগরে একটি স্পিডবোর্ড ডুবে যায়। এসময় স্থানীয় জেলেরা শিশুসহ ১৯ যাত্রীকে উদ্ধার করে।

অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে স্পিডবোট ডুবে যায় বলে জানায় নৌপুলিশ। সেন্টমার্টিন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) আবদুল বাতেন বলেন, টেকনাফগামী স্পিডবোটটি শাহপরীর দ্বীপের কাছাকাছি গিয়ে ডুবে যায়। তবে কোনও যাত্রী প্রাণহাননী ঘটেনি। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে স্পিডবোটটি ডুবে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ রুটের নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকার দুর্ঘটনা।

সেন্টমার্টিন স্পিডবোট মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি ও ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম সংবাদমাধ্যমকে জানান, যে স্পিডবোডটি সমিতি ভুকত্ত নয় এবং উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চলছিল।

সেন্টমার্টিনের জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে অনুমোদনহীন ও অদক্ষ ড্রাইভার দিয়ে কয়েকটি স্পিডবোট টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে যাত্রী পরিবহন করে আসছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ডুবে যাওয়া স্পিডবোটটি মালিক সমিতির অন্তর্ভুক্ত নয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই চলাচল করছিলো। মালিকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বঙ্গোপসাগরে অতিরিক্ত যাত্রী স্পিডবোট ডুবি, শিশুসহ ১৯ যাত্রী উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৫:০২:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪

 

সেন্টমার্টিন থেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে টেকনাফ আসার পথে শাহপরীর দ্বীপের কাছে বঙ্গেপসাগরে একটি স্পিডবোর্ড ডুবে যায়। এসময় স্থানীয় জেলেরা শিশুসহ ১৯ যাত্রীকে উদ্ধার করে।

অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে স্পিডবোট ডুবে যায় বলে জানায় নৌপুলিশ। সেন্টমার্টিন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) আবদুল বাতেন বলেন, টেকনাফগামী স্পিডবোটটি শাহপরীর দ্বীপের কাছাকাছি গিয়ে ডুবে যায়। তবে কোনও যাত্রী প্রাণহাননী ঘটেনি। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে স্পিডবোটটি ডুবে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ রুটের নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকার দুর্ঘটনা।

সেন্টমার্টিন স্পিডবোট মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি ও ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম সংবাদমাধ্যমকে জানান, যে স্পিডবোডটি সমিতি ভুকত্ত নয় এবং উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চলছিল।

সেন্টমার্টিনের জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে অনুমোদনহীন ও অদক্ষ ড্রাইভার দিয়ে কয়েকটি স্পিডবোট টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে যাত্রী পরিবহন করে আসছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ডুবে যাওয়া স্পিডবোটটি মালিক সমিতির অন্তর্ভুক্ত নয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই চলাচল করছিলো। মালিকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।