ঢাকা ০২:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কালিগঞ্জে নিরাপদ সড়ক দিবসে র‍্যালি ও আলোচনা সভা Logo মোংলায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন Logo কক্সবাজারে পর্যটক নিরাপত্তায় রিজিয়ন ট্যুরিস্ট পুলিশের এডিআইজি আপেল মাহমুদ Logo সিরাজদিখানে গ্রাম পুলিশের মাঝে পোশাক ও অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ Logo কালিগঞ্জে মাংসের দোকানে ভ্রাম্যমান আদালত Logo পলাশবাড়ী পৌরসভার বহুমুখী উন্নয়নে কাস্টার ডেভেলপমেন্ট প্ল্যান শীর্ষক দিনব্যাপি কর্মশালা Logo টেকনাফে পাহাড়ের পর সাগর পথে পাচার কালে ২৯ জন ভুক্তভোগী সহ মানব পাচারকারী চক্রের ৩ সদস্য আটক Logo তিতাসে বিএনপির লিপলেট বিতরণ Logo গোমস্তাপুরে জোরপূর্বক ধানীজমি দখলের চেষ্টা Logo কিশোরগঞ্জে রেলের গাছ কেটে বিক্রি করলেন কর্মচারীরা

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে চাননা মমতা

গণমুক্তি ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ৩৬২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে চাননা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে মমতা বলেন, মমতা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সবচেয়ে বড় সীমান্ত রয়েছে, তাই বাংলাদেশে কিছু ঘটলে তার আঁচ এসে পড়ে পশ্চিমবঙ্গেও।

বাংলাদেশের আঁচ যদি এখানে এসে কেউ আগুন লাগায় তাহলে কিন্তু আগুনটা বিহার অবদি বাদ যাবে না। যেহেতু আমরা পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে জড়িত এবং আমাদের বর্ডার সবারই এক। আমি চাইনা এটা হোক।

শুক্রবার মমতা বলেন, এটা আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় ইস্যু। কেবল ভারত সরকার তাতে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমি শুধু বলতে চাই প্লিজ আমাদের লোকদের রক্ষা করুন।

পশ্চিমবঙ্গের জেলে গ্রেপ্তারের বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতা। তিনি বলেন, অনেক সময় জেলেরা পানির মধ্যে সীমান্ত বুঝতে পারেনা, তাই ভুল করে অন্য সীমান্তে প্রবেশ করে ফেলে। হ্যাঁ, ভারত-বাংলাদেশ একটা সমস্যা হয়েছে। আপনারা বসে ঠিক করে নিন।

বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে সম্প্রতি শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর কথা বলেছিলেন মমতা। এনিয়ে তিনি বলেন, সব দেশেই পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য বাহিনী আছে জাতিসংঘের কাছে। শ্রীলঙ্কাতেও রাজীব গান্ধীর আমলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বাহিনী পাঠানো হয়েছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে চাননা মমতা

আপডেট সময় :

 

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে চাননা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে মমতা বলেন, মমতা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সবচেয়ে বড় সীমান্ত রয়েছে, তাই বাংলাদেশে কিছু ঘটলে তার আঁচ এসে পড়ে পশ্চিমবঙ্গেও।

বাংলাদেশের আঁচ যদি এখানে এসে কেউ আগুন লাগায় তাহলে কিন্তু আগুনটা বিহার অবদি বাদ যাবে না। যেহেতু আমরা পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে জড়িত এবং আমাদের বর্ডার সবারই এক। আমি চাইনা এটা হোক।

শুক্রবার মমতা বলেন, এটা আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় ইস্যু। কেবল ভারত সরকার তাতে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমি শুধু বলতে চাই প্লিজ আমাদের লোকদের রক্ষা করুন।

পশ্চিমবঙ্গের জেলে গ্রেপ্তারের বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতা। তিনি বলেন, অনেক সময় জেলেরা পানির মধ্যে সীমান্ত বুঝতে পারেনা, তাই ভুল করে অন্য সীমান্তে প্রবেশ করে ফেলে। হ্যাঁ, ভারত-বাংলাদেশ একটা সমস্যা হয়েছে। আপনারা বসে ঠিক করে নিন।

বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে সম্প্রতি শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর কথা বলেছিলেন মমতা। এনিয়ে তিনি বলেন, সব দেশেই পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য বাহিনী আছে জাতিসংঘের কাছে। শ্রীলঙ্কাতেও রাজীব গান্ধীর আমলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বাহিনী পাঠানো হয়েছিল।