ঢাকা ০৫:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

বাজেট কালো টাকা সাদা করার মন্তব্য ফখরুলের

গণমুক্তি রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪ ২০৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক গনমুক্তি অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে কালো টাকা সাদা করার বাজেট বলে আখ্যায়িত করেছে বিএনপি। তারা বলছে, বাজেটে কালো টাকার ঢালাও দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিক্রিয়ায় মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ না করলেও বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানায় বিএনপি।

এবারের বাজেটে মাত্র ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কোন ব্যক্তি এবং যেকোনও কোম্পানিকেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ফখরুল বলেন, আর এজন্য সংস্থাই কালো টাকা সাদাকারীকে কোন প্রশ্ন করতে পারবে না। এটাকে দায়মুক্তি বা আইনি ছাড় দেওয়া হলো বলে মনে করেন ফখরুল। ফলে সৎ ও বৈধ আয়ের করদাতাদের নিরুৎসাহিত এবং দুর্নীতিকে সরকারিভাবে উৎসাহিত করা হলো।

দুর্নীতি করার এহেন লাইসেন্স প্রদান অবৈধ, অনৈতিক ও অসাংবিধানিক। এই পদক্ষেপ সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাজেট কালো টাকা সাদা করার মন্তব্য ফখরুলের

আপডেট সময় : ০৬:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪

 

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে কালো টাকা সাদা করার বাজেট বলে আখ্যায়িত করেছে বিএনপি। তারা বলছে, বাজেটে কালো টাকার ঢালাও দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৯ জুন) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিক্রিয়ায় মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ না করলেও বাজেটের প্রতিক্রিয়া জানায় বিএনপি।

এবারের বাজেটে মাত্র ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কোন ব্যক্তি এবং যেকোনও কোম্পানিকেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ফখরুল বলেন, আর এজন্য সংস্থাই কালো টাকা সাদাকারীকে কোন প্রশ্ন করতে পারবে না। এটাকে দায়মুক্তি বা আইনি ছাড় দেওয়া হলো বলে মনে করেন ফখরুল। ফলে সৎ ও বৈধ আয়ের করদাতাদের নিরুৎসাহিত এবং দুর্নীতিকে সরকারিভাবে উৎসাহিত করা হলো।

দুর্নীতি করার এহেন লাইসেন্স প্রদান অবৈধ, অনৈতিক ও অসাংবিধানিক। এই পদক্ষেপ সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।